পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রোজায় ইফতারের অন্যতম অনুষঙ্গ খেজুর ও ছোলার দাম বেড়েছে বাজারে। সে তুলনায় আপেল কিংবা মাল্টার মতো ফলগুলোর দাম বাড়েনি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। তবে আঙ্গুরের দাম আগের থেকে কিছুটা বেড়েছে। তাদের ভাষ্য, শবে বরাতের সময় থেকে খেজুরের দাম বাড়তি, তবে অন্য ফলগুলোর দাম স্বাভাবিক সময়ের মতোই ওঠানামা করছে। ফলের দামে রোজার প্রভাব নিয়ে কথা হয় রাজধানীর টিকাটুলীর একটি ফল দোকানের মালিক মো. আকবরের সঙ্গে। তিনি জানান, শবে বরাতের সময় থেকে খেজুর বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে, তবে অন্য ফলগুলোর দরে রোজার প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। শাওন জানান, ভালো মানের মরিয়ম খেজুর শবে বরাতের আগে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল। সেটি এখন ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্য ফলের দাম নিয়ে এ বিক্রেতা বলেন, আঙ্গুর কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়, যেটি এক সপ্তাহ আগে ছিল ২২০ টাকা। মাল্টা ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২০০ টাকা। একই সঙ্গে বড় ও ভালো মানের আনার কেজিপ্রতি ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৪০ টাকা। আপেল ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২৩০ টাকা। খেজুর বাদে অন্য ফলগুলোর দামে রোজার প্রভাব নিয়ে জানতে চাইলে আকবর বলেন, শুধু আঙ্গুরের দাম বাড়তি। এটাও রোজার কারণে না। এখন আঙ্গুরের সিজন না। এ কারণে দাম একটু বেশি।
একই এলাকার আরেক ফল বিক্রেতা আবু সালেহ জানান, রোজার কারণে শুধু খেজুরের দাম বেশি। অন্য ফলগুলোর মধ্যে আঙ্গুরের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৫০ টাকা বেড়েছে। ফলে রোজার প্রভাব নিয়ে ধানমন্ডির ব্যবসায়ী মো. দেলোয়ার মোহিন বলেন, দাম একই রকম আছে। খেজুরের দাম সামান্য একটু বেশি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।