মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
প্রতিদিন মরচে পড়ছে চাঁদে। আকস্মিকের খেলা নয়। এই ঘটনা ঘটে চলেছে হাজার হাজার বছর ধরে। স¤প্রতি ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ১-এর পাঠানো ছবি বিশ্লেষণ করেই এই তথ্য মিলেছে। দিনের পর দিন ছবিগুলি বিশ্লেষণ করে সিদ্দান্তে উপনীত হয়েছেন হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শুয়াই লি ও তার দলবল। তারা দেখাচ্ছেন দীর্ঘদিন ধরে চাঁদে মরচে পড়ছে। কিন্তু এই সংবাদ জন্ম দিচ্ছে অন্য একটা প্রশ্নের।
মরচে পড়তে লোহার গায়ে অক্সিজনে ও জলের উপস্থিতি লাগে। চাঁদ যদি বায়ুশ‚ণ্যই হয় তা হলে অক্সিজেন কোথা থেকে এল! তাহলে কি বেশ কয়েক হাজার বছর আগে চাঁদে অক্সিজেনের উপস্থিতি ছিল? নাকি এখনও কোথাও লুকিয়ে রয়েছে অক্সিজেন!
তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দেখাচ্ছেন হিমামাইট নামক এই অক্সাইড যৌগ চাঁদের দুপিঠেই রয়েছে। বিজ্ঞানীদের একাংশে বিশ্লেষণ অবশ্য এই মরচের জন্য দায়ী পৃথিবীই। পৃথিবীর অক্সিজেনই কিছুটা পৌঁছে যায় চাঁদে। এবং কয়েক কোটি বছর আগে চাঁদ আমাদের আরও কাছে থাকার দরুণ সেই অক্সিজেন আরও বেশি পরিমাণে পৌঁছেছিল, তাইই সৃষ্টি করেছে হিমামাইট।
বিজ্ঞানীরা বলছেন চাঁদের দুই মেরুতে যেখানে পানি রয়েছে বলে অনুমান, তার থেকে অনেক দ‚রে অবস্থান এই মরচের। এক্ষেত্রেও প্রশ্ন কী ভাবে সম্ভব। নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন সম্ভব, কারণ চাঁদে যে ধ‚লিকনা রয়েছে তা আগেই দেখা গিয়েছে। সেই ধুলোর পিঠে চেপেই লোহার কাছাকাছি পৌঁছেছে পানির কনা। বিজ্ঞানীরা আরও জানাচ্ছেন এই অক্সিডেশান সবচেয়ে বেশি হয় পূর্ণিমার দিনগুলিতে। কারণ সেইদিন সৌরবায়ুর হাইড্রোজেনের উপস্থিতি থাকে না। সূত্র : নিউজ১৮।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।