পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে ক্রসফায়ারের হুমকি দিয়ে চাঁদা দাবি এবং ইয়াবা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে আট পুলিশসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালত মামলা গ্রহণ করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উত্তর জোনের উপকমিশনারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মহিউদ্দিন মুরাদের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন মো. আব্দুল ওয়াহেদ নামে এক ব্যবসায়ী।
অভিযুক্তরা হলেন নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ সহিদুল ইসলাম, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নুর নবী ও গোলাম মোহাম্মদ নাছিম হোসেন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) অমিত ভট্টাচার্য, মো. শরিফুল ইসলাম ও আশরাফুল ইসলাম, কনস্টেবল মো. সোলাইমান ও ফৌজুল করিম এবং পুলিশের সোর্স রুবেল। মামলার বাদী আব্দুল ওয়াহেদ নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার আরেফিন নগর এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং সুমাইয়া এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক।
বাদীর আইনজীবী মোহাম্মদ আলমগীর জানান, গত ১৩ জুলাই রাতে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা সোর্স রুবেলসহ ওয়াহেদর বাসায় যায়। পুলিশের হটলাইন নম্বর-৯৯৯-এ কল পেয়ে ওই বাসায় অভিযান চালানোর কথা জানান তারা। তাকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে থানায় নিয়ে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা না দিলে ক্রসফায়ারের হুমকি দেওয়া হয়। টাকা দিতে না পারায় তার বাসা থেকে ইয়াবা উদ্ধারের মিথ্যা অভিযোগ এনে একটি মামলায় তাকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় আদালত তাকে কারাগারে পাঠান। এ বিষয়ে বায়েজিদ বোস্তামি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ সহিদুল ইসলাম বলেন, মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। অভিযোগ কী, সেটা এখনো জানতে পারিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।