Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৭ আগস্ট, ২০২০, ১২:০৩ এএম

মোবাইল সেবায় খরচ কমানোর প্রয়োজন

ইন্টারনেট সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। গ্রাহক সেবার কাছে নয়, বরং সেবাই চলে যাবে গ্রাহকের দুয়ারে- এমন প্রচারণা চালাচ্ছে সরকার। ই-গভর্নেন্স এখন কেবল ধারণাই নয়, তার বাস্তব রূপ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। তার সুফলও ভোগ করতে শুরু করছে দেশের জনগণ। ডিজিটাল বাংলাদেশের এমন অগ্রযাত্রার পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে এবারের বাজেটের মোবাইল সেবার উপর কর বৃদ্ধির বিষয়টি। বাজেটে মোবাইলে সেবায় সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। দেশে সচল সিমের সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি, আর মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। এই বিশাল জনগোষ্ঠী বিভিন্ন কাজে মোবাইল সেবা গ্রহণ করে থাকেন। অনলাইন ক্লাস, গবেষণা, হোম অফিস সহ নানা কাজে তাদের নির্ভর করতে হয় ইন্টারনেটের উপর। এছাড়া বর্তমানে বিনোদনের একটা বড় মাধ্যম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু কর বৃদ্ধির কারণে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণে নিরুৎসাহিত হচ্ছে শিক্ষার্থী ও স্বল্প আয়ের মানুষ। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আর তার জন্য মোবাইলে সেবার ব্যয় সীমিত করা প্রয়োজন।
জাকারিয়া মোহাম্মদ
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

 

সব স্থানেই হোক স্বাস্থ্যবিধির চর্চা
হুজুগী বাংলাদেশি আমরা, নতুন ইস্যুতে পুরানো সবই ভুলে বসা আমাদের স্বভাব । করোনার ঝুঁকি এড়াতে স্বাস্থ্যবিধির চর্চার বিষয়টি সবাই জেনেও এড়িয়ে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। বিশেষ করে কোন অপরাধী ধরা হলে তাৎক্ষণিক সাংবাদিকদের উৎসাহ হোক বা মৃত মানুষের শেষ বিদায়ে আবেগী জনসাধারণ হোক। তারা স্বাস্থ্যবিধি তেমন তোয়াক্কা করছে না। তবে ভুলে গেলে চলবে না করেনার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত এমন জনসমাগম অবশ্যই বিপদজনক, তা যেকোন অনুষ্ঠানই হোক না কেনো। তাই এসব ক্ষেত্রে সকলকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
আবু জাফর
শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন