এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
মার্কিন কংগ্রেসে তোপের মুখে পড়েছে বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি কোম্পানির প্রধানরা। টেক জায়ান্টদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আমাজন, অ্যাপল, ফেসবুক ও গুগলের ৪ সিইও। গত কয়েক বছর ধরেই তাদের শুনানিতে ডাকছে মার্কিন হাউজ অব রিপ্রেজেন্টিটিভস। -সিএনএন, ফক্স, এনবিসি
এবারের শুনানিতে কংগ্রেস সদস্যদের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হন বিশ্বের এই শীর্ষ ৪ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রধান। অ্যামাজনের সিইও জেফ বেজোসকে কংগ্রেস সদস্যরা আরও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার জন্য চাপ দিয়েছেন। তারা বলছেন, অ্যামাজন নিজের পণ্যের তথ্য প্রদানে থার্ড পার্টি বিক্রেতাকে ব্যবহার করে, যা সঠিক পন্থা নয়। অবশ্য অ্যাপল এর সিইও টিম কুককে অতোটা চাপের মুখে ফেলা হয়নি। শুরুর দিকে তাকে বেশ কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। কংগ্রেসম্যানদের প্রধান আপত্তির জায়গা ছিলো অ্যাপল স্টোরের নীতিমালা।
মাইক্রোসফটের সিইও বিল গেটস এর ১৯৯৮ সালে ওয়াশিংটন যাবার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এ ধরণের শুনানি। এরপর থেকে এটিই ছিলো এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় শুনানি। ২০১২ সালে ইন্সট্রাগ্রাম কেনার জন্য যে মেইল পাাঠিয়েছিলেন, তা নিয়ে তোপের মুখে পড়েন ফেসবুক প্রধান মার্ক জুকারবার্গ। একটি মেইল দেখিয়ে রিপাবলিতান জেরি নাদলার দাবি করেন, প্রতিযোগী ইন্সটাগ্রামের সঙ্গে ব্যবসায় না পেরে তাকে কিনতে মরিয়া হয়ে গিয়েছিলেন জুকারবার্গ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।