নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বছরের শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাওয়ার কথা আছে ভারতের। এ সফরে চার টেস্টের সিরিজ খেলবেন বিরাট কোহলিরা। ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্নে গড়াবে সিরিজের তৃতীয় ‘বক্সিং ডে’ টেস্ট। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট মৌসুমের প্রতীক এই বক্সিং ডে টেস্ট। ওয়ার্নারের চিন্তা, তারা এই টেস্ট মেলবোর্নে খেলার সুযোগ পাবেন তো?
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনারের দুশ্চিন্তার পেছনে অবশ্যই কোভিড-১৯ মহামারি। এ কারণেই ভারতের নিশ্চিত এই সফর এখন ‘সম্ভাবনা’য় নেমে এসেছে। যদিও এখন পর্যন্ত ভারতের অস্ট্রেলিয়ার সফর নিয়ে নেতিবাচক কোনো খবর মেলেনি। তবে ওয়ার্নার দুশ্চিন্তায় পড়েছেন করোনা মহামারিতে মেলবোর্নের পরিস্থিতির অবনতি দেখে। শুধু তাই নয়, করোনা মহামারির মধ্যে পরিবার থেকে দীর্ঘদিন দ‚রে থেকে ক্রিকেট খেলতে হবে। এ জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দু-একটি সংস্করণ ছেড়ে দেবেন কি না তা নিয়েও ভাবছেন ওয়ার্নার।
অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শহর ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ পার করছে। ভিক্টোরিয়া অঞ্চলের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে গতকলও মেলবোর্নে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮৪। মোট আক্রান্তসংখ্যা প্রায় ৯ হাজার। মেলবোর্নে তৃতীয় মাত্রার লকডাউন নীতি কার্যকর করা হয়েছে। এদিকে এ শহরেই বক্সিং ডে টেস্টে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে লোক হয় প্রায় লাখখানেক। টিভির সামনেও থাকে প্রচুর দর্শক। করোনা মহামারি সব গুবলেট করে দিয়েছে। ওয়ার্নার মনে করেন ম্যাচটির ভেন্যু পাল্টানোর সম্ভাবনাই বেশি, ‘(ভাইরাস) নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এখন যাই বলুন না কেন কাল পাল্টে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। আর মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্ট নাও হতে পারে।’
আন্তর্জাতিক সূচি নিয়েও কথা বলেছেন ওয়ার্নার। সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড সফরে যাবে অস্ট্রেলিয়া দল। সেখানে জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে খেলা হবে। পরিবার থেকে দীর্ঘদিন দূরে থাকতে হবে খেলোয়াড়দের। ওয়ার্নার মনে করেন, উদ্ভুত এ পরিস্থিতিতে পরিবার আছে এমন অনেক খেলোয়াড়কেই অবসর নিতে বাধ্য করবে। ওয়ার্নার বলছেন, ‘পরিবার সবার আগে। আর এই সময়ে ক্রিকেট, সিদ্ধান্ত নেওয়ার কিছু বিষয় তো থাকেই। এ মুহূর্তে চালিয়ে যেতে চাই। যদিও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তো এ বছর হচ্ছে না। ভারত এলে তাই ভাবতে হবে এ নিয়ে। এটা অনেক বড় সিদ্ধান্ত। জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে থাকতে হবে এবং পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারব না, এটাই হয়তো সামনের ভবিষ্যত।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।