Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ২৯ জুলাই, ২০২০, ১২:০২ এএম

 

খামারিদের পাশে দাঁড়ান
প্রত্যেক বছর পবিত্র ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে দেশের প্রায় সর্বত্রই খামারিরা গবাদি পশু লালন-পালন করেন। সারাবছর খামারে রেখে মোটাতাজা করে কুরবানির হাটে বিক্রি করে ভালো মুনাফা অর্জনের আশা করেন তারা। বৃহৎ খামারের পাশাপাশি ছোট পরিসরে অনেক কৃষক পরিবারও কুরবানির হাটে বিক্রির জন্য পশু পালন করেন। তবে এবছর করোনাসংকটে তাদের অনেকেই শঙ্কিত। কাক্সিক্ষত দাম পাচ্ছেন না বলে তারা হতাশ। করোনার কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতি অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছে। আয়-রোজগার কমেছে দেশের সকল শ্রেণির মানুষেরই। কমেছে কুরবানির হাটে গরুর চাহিদাও। ফলে প্রত্যাশিত দাম পাওয়া নিয়ে হতাশায় ভুগছেন খামারিরা। বিশেষত ক্ষতির মুখে পড়েছেন বন্যাদুর্গত এলাকার বাসিন্দারা। অনেক কৃষক পরিবার সারাবছর ধরে গরুর লালন-পালন করে শেষ সময়ে এসে পড়েছেন বিপাকে। জীবনের নিরাপত্তা নিয়েই যেখানে শঙ্কিত, কুরবানির হাটগামী হওয়ার সুযোগ নেই তাদের। তাই প্রশাসনসহ সামর্থ্যবানদের এসব খামারিদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি।
রেদ্বওয়ান মাহমুদ
সিলেট।

 

প্রশ্নপত্র ফাঁসকারীদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করুন
সম্প্রতি মেডিক্যাল প্রশ্নপত্র ফাঁস করে কোটিপতি হওয়ার খবর উঠে এসেছে গণমাধ্যমে। একজন শিক্ষার্থী কাঠখড় পুড়িয়ে, দিনরাত পরিশ্রম করে লেখাপড়া করে নিজেকে তৈরি করে মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষার জন্য। স্বপ্ন বুনে একজন আদর্শ ডাক্তার হওয়ার। কিন্তু জালিয়াতি করে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অনেক অযোগ্য মেডিক্যাল কলেজের আসন দখল করে নেয়। প্রকৃত মেধাবী ও পরিশ্রমী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়ে হতাশ হয়ে পড়ছে। মেধাবীরা ভর্তি হতে না পারায় জাতি বঞ্চিত হচ্ছে কাক্সিক্ষত মানের ডাক্তার থেকে। এটা অমার্জনীয় অপরাধ। তাই যারা জালিয়াতি ও প্রশ্নপত্র ফাঁস করে ভর্তি হয়েছে তাদের ছাত্রত্ব বাতিল ও প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী চক্রকে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মনে করি।
ইমতিয়াজ হাসান রিফাত
শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন