পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
অপ্রয়োজনীয় হর্ন বাজানো ক্ষতিকর
রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের যে কোনো শহরে বের হলেই মনে হয়, গাড়িচালকরা হর্ন বাজানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছে। অকারণেই তারা যত্রতত্র হর্ন বাজাচ্ছে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক লাইব্রেরি, স্কুল, মসজিদ, মন্দিরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানও এ আওয়াজ থেকে মুক্ত নয়। অথচ এ বিকট আওয়াজের হর্ন যে কাউকে বধির করে দিতে পারে। গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন বাজানো নিষিদ্ধ। কিন্তু এ আইন মানার ধারেকাছেও নেই কোনো চালক। অতিমাত্রায় হর্ন বাজানোর ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরা। এমতাবস্থায় আমাদের করণীয়, ড্রাইভারদের মাঝে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা ও অকারণে হর্ন বাজানোর ক্ষতির দিক তুলে ধরা। সর্বোপরি ট্রাফিক পুলিশের কাছে শব্দের মাত্রা পরিমাপ যন্ত্র সরবরাহ করে আইন প্রয়োগের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
আতিকুর রহমান
বিজয় একাত্তর হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
দুর্ঘটনা এড়াতে ট্রাফিক আইন মানুন
রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের অন্যান্য শহরে যানবাহন বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও রয়েছে গাড়ির জন্য প্রযোজ্য বিশেষ আইন। গাড়ি চালাতে গিয়ে এগুলো অমান্য করলে জরিমানা কিংবা মামলা হতে পারে। ট্রাফিক আইন মানা আমাদের সবার প্রয়োজন। রাস্তা পারাপারে ফুট ওভারব্রিজ, আন্ডারপাস অথবা জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করতে হবে। যেখানে সেখানে রাস্তা পারাপার দন্ডনীয় অপরাধ। এ হেঁটে চলার সময় ফুটপাত ব্যবহার করতে হবে। চলন্ত গাড়িতে ওঠা-নামা করা যাবে না। চালকদেরও মেনে চলতে হবে ট্রাফিক আইন। গাড়ি চালানোর সময় অবশ্যই সিটবেল্ট ব্যবহার ও গতিসীমা মেনে চলতে হবে।
মো. ওসমান গনি শুভ
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।