যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
গাজর খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এর স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগত উপকারিতার জুড়ি নেই। গাজর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিজেন্ট বিভিন্ন রোগ সংক্রামক থেকে শ্বাস-প্রশ্বাস পদ্ধতিকে নিরাপদে রাখে।
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ডি, ই, কে, বি১ এবং ভিটামিন বি৬। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর বায়োটিন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, অর্গানিক সোডিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ উপাদান।
গাজরের পুষ্টিগুণ : গাজরের অত্যাবশ্যকীয় ক্ষারীয় উপাদান রক্তের অম্লতা ও সুগারের সামঞ্জস্য বিধান করে। এছাড়া রক্তে বিষক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট হয় মুখব্রণ। গাজরের বিভিন্ন ফল উৎপাদক পুষ্টি উপাদান মুখব্রণ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
গাজরের জুস নিয়মিত পান করলে হৃদরোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে একটি করে গাজর খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি দূর করে। গাজরের সার বস্তু রক্তের পানির ভাগ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখে। গাজারে থাকা অ্যান্টিঅক্সিজেন্ট বিভিন্ন রোগ সংক্রামক থেকে শ্বাস-প্রশ্বাস পদ্ধতিকে নিরাপদে রাখে।
যেভাবে তৈরি করবেন গাজরের পায়েস। উপকরণ : গাজর কুচি ১ কাপ, চিনিগুঁড়া চাল হাফ কাপ, দুধ ২ লিটার, ঘি ১ টেবিল চামচ, মাওয়া হাফ কাপ, এলাচ ও দারুচিনি ৪টি, চিনি পরিমাণমতো।
যেভাবে করবেন : গাজর কুচি করে ঘি দিয়ে ভেজে নিতে হবে। দুধে চাল দিয়ে ফুটাতে হবে। চাল ফুটে এলে চিনি ও গাজর দিতে হবে। ভালো করে ফুটে এলে মাওয়া দিতে হবে। ঘন হয়ে এলে নামাতে হবে।
সতর্কতা : যাদের রক্তে সুগার কম তারা দিনে সর্বোচ্চ ২ থেকে ৩টি করে গাজর খেতে পারেন। আর ডায়াবেটিস রোগীরা দিনে অর্ধেক পরিমাণ গাজর খেতে পারেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।