Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১২ মে, ২০২০, ১২:০৩ এএম

যাদের ত্রাণ প্রয়োজন তারা পাচ্ছে তো?

করোনাভাইরাস সারা বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। এই ভাইরাসের কারণে শত শত কোটি মানুষ বন্ধি ঘরের মধ্যে। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও চলছে অঘোষিত লকডাউন। এই সময় হত দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষরা সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে। দিনে আনে দিনে খায় এমন মানুষরা খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছে। ফলে বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে শুরু করেছে। আর তাই ঘর বন্ধি কর্মহীন অসহায় মানুষের জন্য ত্রাণ দিয়ে প্রতিনিয়তই দেশের অসহায় মানুষদের সেবা করে যাচ্ছে সরকার। আর সরকারের পাশাপাশি ত্রাণ দিচ্ছেন বিভিন্ন সংগঠন, বিত্তবান মানুষেরাও। কিন্তু সে ত্রাণ যথাযথ মানুষের কাছে পৌঁছতে তো? যে মানুষগুলো হতদরিদ্র, কর্মহীন, অসহায় সে মানুষগুলো যেন ত্রাণ পাওয়া থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সঠিক মানুষে কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিতে হবে। তার পাশাপাশি প্রতিটি পাড়া মহল্লায় চেয়ারম্যান-মেম্বারসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সেসব হতদরিদ্র অসহায় কর্মহীন মানুষের তালিকা করে তাদের ঘরে খাবার পৌঁছে দিতে হবে।
ইমাম হোসেন
মীরসরাই, চট্টগ্রাম


শিশুদের স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখুন
আজকাল শিশুদের হাতে হাতে স্মার্টফোন দেখা যায়। বয়স বিবেচনা না করেই তাদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে নানা ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন। এর ফলে অনেক শিশু মোবাইল ব্যবহারে বেপরোয়া হচ্ছে। অনেক সময় তারা পড়াশোনা বা খেলাধুলা না করে মোবাইল নিয়েই পড়ে থাকে। একপর্যায়ে এটা আসক্তিতে পরিণত হয়। ফলে মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরা। অভিভাবকদের উচিত সতর্কতা অবলম্বন করা এবং শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সে জন্য মোবাইল ফোন থেকে বিরত রাখা।
মো. আল-আমিন মিয়া
বাহুবল, হবিগঞ্জ।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন