Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১, ০৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খেজুরে রোগ ভিড়বে না

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫১ পিএম

রোজায় ইফতারের একটি অপরিহার্য খাবার হচ্ছে খেজুর। তবে রোজা ছাড়াও ইচ্ছে করলে সারাবছরই খেজুর খেতে পারেন। খেজুর সবাই কমবেশি খেলেও এর ওষুধিগুণ অনেকেই জানেন না। এই ফল খেলে দূর হতে পারে অনেক রোগ।
পুষ্টিগুণে ভরপুর, আয়রনের অন্যতম উৎস খেজুর অবশ্যই রাখুন খাবার তালিকায়। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় খেজুর রাখলে শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। খাবারে খেজুর রাখার কথা বলেন প্রায় সব পুষ্টিবিদই। প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে ০.০৯ গ্রাম আয়রন থাকে।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই এই খেজুর থেকে পাওয়া যায়। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদেরকে শুকনো খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। শুকনো খেজুরেও শরীরের দরকারি খনিজ মেলে। খেজুরে রয়েছে ওষুধিগুণ, আর এতে শরীরে ভিটামিনের চাহিদাও পূরণ করে।
প্রতিদিন খেজুর খেলে উপকার পাওয়া যায়। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম রয়েছে। তাই প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখতে পারেন খেজুর।
রক্তস্বল্পতা পূরণ করে : রক্তস্বল্পতা রোগীর ক্ষেত্রে খেজুর খুবই প্রয়োজনীয়। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ শতাংশ পূরণ করে খেজুর।
চিনির বিকল্প : যারা চিনি খেতে চান না, তারা খেতে পারেন খেজুরের রস ও গুড়। তাই চিনির ক্ষতি এড়াতে খেজুর খেতে পারেন।
হার্টেংর স্বাস্থ্য ভালো রাখে : হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে খেজুরের মধ্যে থাকা নানা খনিজ। তাই হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খেজুর খুবই উপকারী।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : খেজুরে থাকা সোডিয়াম রক্তের চাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীর খাবারে খেজুর রাখা উচিত। এ ছাড়া খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। সূত্র : হেল্প লাইন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খেজুর

১৬ এপ্রিল, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ