Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১২ মার্চ, ২০২০, ১২:০২ এএম

 

ছিন্নমূল মানুষের কর্মসংস্থান চাই
রাত ১১টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর আশপাশের রাস্তায় বের হলেই চোখে পড়ে ছিন্নমূল মানুষের জীবন সংগ্রাম। বাস্তুহারা এসব মানুষ ঢাকা শহরে পাড়ি জমিয়েছে দু›বেলা দু'মুঠো ভাতের আশায়। কিন্তু রাজধানী শহরে টিকে থাকার মতো অর্থসংস্থান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এসব মানুষ আধপেটা খেয়ে-না খেয়ে শুয়ে পড়ে ঢামেকের সামনের ফুটপাত অথবা পলাশী মোড়ের ফুটপাতে। সরকারের উচিত কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে বিদেশে জনশক্তি রফতানি করা। এ বিষয়ে সংশ্নিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
মো. আব্দুল্লাহ আল বারী
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


অপ্রয়োজনীয় হর্ন বাজানো ক্ষতিকর
রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের যে কোনো শহরে বের হলেই মনে হয়, গাড়িচালকরা হর্ন বাজানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছে। অকারণেই তারা যত্রতত্র হর্ন বাজাচ্ছে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক লাইব্রেরি, স্কুল, মসজিদ, মন্দিরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানও এ আওয়াজ থেকে মুক্ত নয়। অথচ এ বিকট আওয়াজের হর্ন যে কাউকে বধির করে দিতে পারে। গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন বাজানো নিষিদ্ধ। কিন্তু এ আইন মানার ধারেকাছেও নেই কোনো চালক। অতিমাত্রায় হর্ন বাজানোর ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরা। এমতাবস্থায় আমাদের করণীয়, ড্রাইভারদের মাঝে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা ও অকারণে হর্ন বাজানোর ক্ষতির দিক তুলে ধরা। সর্বোপরি ট্রাফিক পুলিশের কাছে শব্দের মাত্রা পরিমাপ যন্ত্র সরবরাহ করে আইন প্রয়োগের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
আতিকুর রহমান
বিজয় একাত্তর হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন