পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে দুই দেহরক্ষীসহ প্রাদেশিক পরিষদের এক সদস্য নিহত হয়েছেন। রোববারের এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছেন বলে কাবুল পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। কাবুল পুলিশের মুখপাত্র ফেরদৌস ফারামারজ বলেন, “হামলায় লোগারের প্রাদেশিক কাউন্সিলের সদস্য নাসের গাইরাত ও তার দুই দেহরক্ষী নিহত এবং অন্য আরেকজন আহত হয়েছেন।” রাজধানীর এই হত্যাকাÐের দায় স্বীকার করেনি কোনো গোষ্ঠী। মাত্র দুই দিন আগে শুক্রবার কাবুলের একটি অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর হামলায় অন্তত ৩২ জন নিহত ও প্রায় ১৮০ জন আহত হয়। দেশটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ অল্পের জন্য রক্ষা পান। আবদুল্লাহ ২০১৪ সাল থেকে আফগানিস্তানের কোয়ালিশন সরকারের প্রধান নির্বাহী। তিনি এর আগে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীও ছিলেন। বিদ্রোহী তালেবানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে শান্তি প্রচেষ্টার উদ্যোগের মধ্যেই পরপর এসব হামলা চালানো হল। ইসলামিক স্টেট (আইএস) শুক্রবারের হামলার দায় স্বীকার করেছে। গত কয়েক বছর ধরে আফগানিস্তানে প‚বপরিকল্পিত হত্যা, গুপ্তহত্যা ও সহিংস অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থনৈতিক সমস্যার পাশাপাশি এসব ঘটনাও ক্রমবর্ধমান জাতীয় সমস্যা হিসেবে দেখা দিচ্ছে। কাবুলের ৩৭ বছর বয়সী ট্যাক্সি চালক নুর আহমদ রয়টার্সকে বলেন, “কাবুল আইন-শৃঙ্খলাহীন একটি শহরে পরিণত হয়েছে, যে যা করতে চায় তাই করতে পারে, এই পরিস্থিতি অত্যন্ত ভীতিকর।” রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।