Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

লাশের অপেক্ষায় স্বজনরা

ওআইসি ও জাতিসঙ্ঘের নিন্দা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:০০ এএম

দিল্লিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত স্বজনদের লাশ নিতে জিটিবি হাসপাতালে মর্গের সামনে দীর্ঘ লাইন। কম করে ৫ থেকে ৬টি পরিবার অপেক্ষায়। লাশ চিহ্নিত করবেন তারা। পরিবারগুলোর কান্নায় ধর্ম নেই। হিন্দু-মুসলমান মিলে মিশে দাঁড়িয়ে। নিজেরা নিজেদের স্বান্তনা দিচ্ছেন।

২৬ বছরের রাহুল সোলাঙ্কি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিথর দেহে পড়ে আছেন। পাশেই আরেকটি লাশ। পাশেই বসে রয়েছেন ৬৪ বছরের সদরুদ্দিন। ৩২ বছরের ছেলে মোহাম্মদ ফুরকানকে হারিয়েছেন তিনি। বুলেট তার শরীরের এক পাশ দিয়ে ঢুকে বেরিয়েছে আরকে পাশ দিয়ে। তিনিও ছেলের লাশ সনাক্ত করবেন।

পরিবারগুলো অপেক্ষা করে আছেন মর্গের সামনে। প্রিয়জনের দেহ নিয়ে যাবেন। দাফন বা শেষকৃত্য হবে। জিটিবি হাসপাতালে ২৫ জনকে আগেই মৃত ঘোষণা করা হয়। এখন নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭। জিটিবি হাসপাতালের সুপার সুনীল কুমার গৌতমের কথায়, ‘একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করার আবেদন রয়েছে। পুলিশের থেকে সেই আবেদন আসছিল না। হাসপাতালে যারা ভর্তি হয়েছেন, তাদের মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশই গুলিবিদ্ধ। বাকিরা হয় অগ্নিদগ্ধ, না হয় ছুরিতে আহত’।

সোমবার থেকে ওই পরিবারগুলো হাসপাতাল ছাড়েননি। লাশ নেয়ার অপেক্ষায় সময় যাচ্ছে তাদের। ২৬ বছরের শাহবাজ আলম চিৎকার করে কাঁদছেন। ওর প্রিয় বন্ধু আর নেই। তিনি বললেন, ‘ওকে যখন হাসপাতালে আনা হয়, তখন মৃত। লাশগুলো কখন পরিবারের হাতে তুলে দেয়া হবে, দুদিন ধরে হাসপাতাল কিছু জানাচ্ছে না’।
মোহাম্মদ ফুরকানের বাবা বৃদ্ধ সদরুদ্দিনের কথায়, ‘এই শহরে ৪০ বছর ধরে বাস করছি। শিখ দাঙ্গা চোখের সামনে দেখেছি। মনে আছে, বহু শিখকে বাঁচিয়েছিল হিন্দু, মুসলমান। গত দু’দিনেও মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখেছি। দুর্ভাগ্য’।

নিহতদের ধর্মীয় পরিচয় গোপনের চেষ্টা!
উত্তরপ্রদেশের বুলন্দ শহরের মেয়ে শাজিয়া তাকিয়ে ছিল নির্নিমেষে, ফ্যালফ্যাল করে। মাত্র মাসকয়েক আগে দিল্লির অটোচালক শাহিদের সঙ্গে বিয়ের পরই তার এই শহরে পা রাখা, এখন শাজিয়ার গর্ভে শাহিদেরই তিন মাসের সন্তান। দিল্লিতে গুরু তেগবাহাদুর হাসপাতালের মর্গের সামনে সেই শাহিদের লাশ নেওয়ার জন্যই অপেক্ষা করছিল ওই তরুণী, যার বয়স খুব বেশি হলে সবেমাত্র কুড়ি হবে! ভারতের রাজধানীতে বহু বছরের মধ্যে বীভৎসতম ও নৃশংস সা¤প্রদায়িক দাঙ্গায় যাদের প্রাণ গেছে, শাহিদ তাদেরই একজন। সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ সে যখন নিজের অটোরিকশা নিয়ে বেরিয়েছিল, একটি বুলেট এসে তাকে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেয়। এক লহমায় তোলপাড় হয়ে যায় শাহিদ-সাজিয়ার ছোট্ট নতুন সংসার। কিন্তু মঙ্গলবার সারাদিন অপেক্ষার পরও পরিবারের হাতে শাহিদের দেহ তুলে দেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। শুধু শাহিদ কেন, দাঙ্গায় নিহতদের কারও দেহই বুধবার সকালের আগে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে, ময়নাতদন্ত শেষ হওয়ার আগে আর দিল্লি পুলিশের অনুমতি ছাড়া কোনও লাশই ছাড়া যাবে না। পরে বুধবার আলাদাভাবে অন্তত পাঁচটি লাশ তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটাই দিনের আলাদা আলাদা সময়ে, আলাদা আলাদা গেট দিয়ে পুলিশি পাহারা দিয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে- পরিবারের মাত্র এক-দুজন সদস্যের উপস্থিতিতে। তারা প্রত্যেকেই ছিলেন মুসলিম। লক্ষণীয় বিষয় হলো, হতাহতদের ধর্মীয় পরিচয় কী, তা নিয়ে প্রশাসন একেবারে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে। গুরু তেজ বাহাদুর হাসপাতাল নিহতদের নাম-ধাম পর্যন্ত সংবাদমাধ্যমকে জানাতে সরাসরি অস্বীকার করেছে।

মৃতদের পরিবারপিছু ১০ লাখ টাকার ঘোষণা কেজরিওয়ালের
জাফরাবাদে সহিংসতায় নিহতদের পরিবারপিছু ১০ লাখ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেয়ার কথা ঘোষণা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আর যারা তাদের নাবালক সন্তানদের হারিয়েছেন তাদের দেয়া হবে পাঁচ লাখ টাকা। জখমরা রাজ্যের যেকোনও সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা করাতে পারবেন বলেও জানান। সেই সঙ্গে এই হিংসার ফলে যাদের ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ভেঙে গিয়েছে তাদের পাঁচ লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেয়ার কথাও ঘোষণা করেন।

বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠকে করে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে চলা সংঘর্ষের ফলে দিল্লিতে এখনও পর্যন্ত মোট ৩৫ জনের মৃত্যু হওয়ার কথা জানা গিয়েছে। তাদের পরিবারপিছু ১০ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। আর এই সংঘর্ষের ফলে যাঁরা চিরদিনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছেন তাদের পাঁচ লাখ এবং যারা মারাত্মক জখম হয়েছেন তাদের দু’লাখ টাকা করে দেয়া হবে। অল্প চোট পাওয়া মানুষদের দেয়া হবে ২০ হাজার টাকা করে।’

ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণার পাশাপাশি দাঙ্গাকারীদের উদ্দেশ্যেও কড়া বার্তা দেন কেজরিওয়াল। বলেন, ‘যারা এই ঘটনায় জড়িত প্রমাণিত হবে তাদের কড়া শাস্তি দেয়া হবে। আর আম আদমি পার্টির কোনও সদস্য যদিও এতে জড়িত থাকার অভিযোগ ধরা পড়ে। তাহলে তার শাস্তি অন্যদের থেকে দ্বিগুণ হবে। জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে কোনও রকম সমঝোতা করব না আমরা।’

ওআইসি ও জাতিসঙ্ঘের নিন্দা
ভারতের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইসলামী সম্মেলন সংস্থা ওআইসি ও জাতিসঙ্ঘ। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও কংগ্রেস সদস্যরাও। সূত্র : ওয়েবসাইট।



 

Show all comments
  • Mohammed Kowaj Ali khan ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:১৯ এএম says : 0
    বিশ্বকে ভারতের মুদি, অমিত শয়তেনের বীরুদ্বে যুদ্ধ ঘোষণা করিতে হইবে,। যদি তা করা না হয় তবে বিশ্বকে আল্লাহ তা'আলার গজব হইতে কেহই রক্ষা করিতে পারিবে না। ইনশাআল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply
  • Emran islamabadi ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩৩ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক ভাবে মোদি সরকারের উপর চাপ দিতে হবে। তবে আফসোস হয় তখন,তখন দেখি আমরা মুসলমান নিরবে তামাশা দেখি। হে বদির মুসলমান একসময় এই নির্যাতন নিপীড়নে তোমার মুখে আওয়াজ বাহির হবে।হে মুমিন মুসলমান জাতি কোথায় খালিদ বিন ওয়ালিদ উত্তরসূরি কোথায় আছো। এখনো কি আমরা জাগ্ৰত হবোনা? না আরব নাফরমানিদের মতো আরাম আয়েশ ভোগ বিলাসের মধ্যে নিজেদের কে মুনাফেকর কাতারে শামিল করব।
    Total Reply(0) Reply
  • Emran islamabadi ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩৩ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক ভাবে মোদি সরকারের উপর চাপ দিতে হবে। তবে আফসোস হয় তখন,তখন দেখি আমরা মুসলমান নিরবে তামাশা দেখি। হে বদির মুসলমান একসময় এই নির্যাতন নিপীড়নে তোমার মুখে আওয়াজ বাহির হবে।হে মুমিন মুসলমান জাতি কোথায় খালিদ বিন ওয়ালিদ উত্তরসূরি কোথায় আছো। এখনো কি আমরা জাগ্ৰত হবোনা? না আরব নাফরমানিদের মতো আরাম আয়েশ ভোগ বিলাসের মধ্যে নিজেদের কে মুনাফেকর কাতারে শামিল করব।
    Total Reply(0) Reply
  • Emran islamabadi ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩৩ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক ভাবে মোদি সরকারের উপর চাপ দিতে হবে। তবে আফসোস হয় তখন,তখন দেখি আমরা মুসলমান নিরবে তামাশা দেখি। হে বদির মুসলমান একসময় এই নির্যাতন নিপীড়নে তোমার মুখে আওয়াজ বাহির হবে।হে মুমিন মুসলমান জাতি কোথায় খালিদ বিন ওয়ালিদ উত্তরসূরি কোথায় আছো। এখনো কি আমরা জাগ্ৰত হবোনা? না আরব নাফরমানিদের মতো আরাম আয়েশ ভোগ বিলাসের মধ্যে নিজেদের কে মুনাফেকর কাতারে শামিল করব।
    Total Reply(0) Reply
  • Emran islamabadi ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩৩ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক ভাবে মোদি সরকারের উপর চাপ দিতে হবে। তবে আফসোস হয় তখন,তখন দেখি আমরা মুসলমান নিরবে তামাশা দেখি। হে বদির মুসলমান একসময় এই নির্যাতন নিপীড়নে তোমার মুখে আওয়াজ বাহির হবে।হে মুমিন মুসলমান জাতি কোথায় খালিদ বিন ওয়ালিদ উত্তরসূরি কোথায় আছো। এখনো কি আমরা জাগ্ৰত হবোনা? না আরব নাফরমানিদের মতো আরাম আয়েশ ভোগ বিলাসের মধ্যে নিজেদের কে মুনাফেকর কাতারে শামিল করব।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Kaium Zahed ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৫ এএম says : 0
    ২০০ মিটারের মত সামনে এগোনোর পর আমি বড় একটি মানুষের জটলা দেখতে পেলাম। তারা সবাই দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে একজন পন্ডিতের বক্তৃতা শুনছিলেন।তিনি গেরুয়া রঙের পোশাক পরা ছিলেন। আমি তাকে স্পষ্ট বলতে শুনলাম, "মোসলমানদের যেখানেই দেখবে সেখানেই মারবে। উপরের অর্ডার আছে।" আমি একজনকে জিজ্ঞেস করলাম, কে ছিলো উনি? উত্তরে একজন বললেন, উনি পাশের মন্দিরের পন্ডিত। -ইসমত আরা। ইন্ডিয়ান সাংবাদিক। এ হচ্ছে অসাম্প্রদায়িক হিন্দুস্তানের একজন হিন্দু পন্ডিতের মনে অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি তার সম্মান ও ধর্মীয় মূল্যবোধ!
    Total Reply(0) Reply
  • শামীম রেজা ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৫ এএম says : 0
    চীন,অস্ট্রেলিয়ার পর ভারতও এমন কিছুর মুখোমুখি হতে যাচ্ছে,যা তারা কোনোদিন কন্ট্রোল করার ক্ষমতা রাখেনা! কারন নিয়তি মানুষকে ততটুকু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেয়,যতটুকু সে অতীতে অন্য কাউকে দিয়েছিলো,সেটা ভাল হোক মন্দ! নিষ্ঠুর নিয়তি এই হায়েনাদের ও ছাড়বেনা!
    Total Reply(0) Reply
  • Md Hasib ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৬ এএম says : 0
    পাকি ইমরান অন্তত কিছু একটা বলছে মুসলিমদের পক্ষে। কিন্তু আমাদের হজরত কিছু বলছেনা। কারণ দাদা রাগ করলে ক্ষমতা থাক Rose Flower Rose Flower ভারত ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্র।আর বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্র।।যারা এই দেশকে চেতনার নাম দিয়ে ধর্মনিরপক্ষ রাষ্ট্রের দাবী করে।তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিতে দিতে ইচ্ছে করে।ধর্মনিরপক্ষ রাষ্ট্রে সংখ্যালঘুরা বর্বর নির্যাতনের শিকার।।আর ইসলামী রাষ্ট্রে সংখালঘুরা জামাই আদরে আছে।দেশের সর্ব সেক্টরে এরা বিচরন করছে।।বে না। ধর্ম জাহান্নামে যাক ,ক্ষমতা টিকে থাক
    Total Reply(0) Reply
  • Rose Flower Rose Flower ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৬ এএম says : 0
    ভারত ধর্ম নিরপক্ষ রাষ্ট্র।আর বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্র।।যারা এই দেশকে চেতনার নাম দিয়ে ধর্মনিরপক্ষ রাষ্ট্রের দাবী করে।তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিতে দিতে ইচ্ছে করে।ধর্মনিরপক্ষ রাষ্ট্রে সংখ্যালঘুরা বর্বর নির্যাতনের শিকার।।আর ইসলামী রাষ্ট্রে সংখালঘুরা জামাই আদরে আছে।দেশের সর্ব সেক্টরে এরা বিচরন করছে।।
    Total Reply(0) Reply
  • ‎Jinat Rahman‎ ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    বেওয়ারিশ লাশ ‌জিনাত রহমান পথের ধারে পাষাণের ঘাটে লাশের চিৎকারে ভুবন কাঁপে, অন্তর দহনের যন্ত্রণায় অভিমানে মানবতার দিকে প্রশ্ন হাঁকে। হত্যা, খুন, গুম, ধর্ষণে কি যে এক বিভৎস ভয়ংকর পরিবেশ, একটার পর একটা ঘটতেই থাকে, নরপশুদের কাটেনা রেশ।
    Total Reply(0) Reply
  • Ali Akbar " ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৪৮ এএম says : 0
    অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা জুলুমে লিপ্ত ছিলো"-সূরা ইউনুস : ১৩ মোদির জুলুম দিনে দিনে যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে আল্লাহর গজব অবধারিত । তিনি পুলিশ ও বিজিপির জঙ্গী দিয়ে মসজিদের ভিতর কোরআন জ্বালিয়ে যে অপরাধ করেছে তার খেশারত এই মোদিকে দিতে হবে । ইনশাল্লাহ মহান আল্লাহ পাক তার বিচার করবেই ....
    Total Reply(0) Reply
  • Md.sumon ali ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ২:৩০ পিএম says : 0
    এই ...ঐ ওআইসির শুধু ঘৃণা আর মন্তব্য করতে পারে তারা কোন ... ফেলাতে পারেনা
    Total Reply(0) Reply
  • RITU ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:১০ পিএম says : 0
    Modi and amit shahp should boycott all countries
    Total Reply(0) Reply
  • RITU ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:১০ পিএম says : 0
    Modi and amit shahp should boycott all countries
    Total Reply(0) Reply
  • RITU ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:১০ পিএম says : 0
    Modi and amit shahp should boycott all countries
    Total Reply(0) Reply
  • RITU ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৭:১০ পিএম says : 0
    Modi and amit shahp should boycott all countries
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ