বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
রাজধানীর নিম্ন-মধ্যবিত্তরা সাধ করে লাউ খাবেন সে উপায় নেই। সবাইকে ছাড়িয়ে যেন লাউ। নগরের বাজারগুলোতে লাউয়ের দাম অনেকটাই সাধারণের নাগালের বাইরে। মাঝারি আকারের একটি লাউয়ের দাম ব্যবসায়ীরা চাচ্ছেন ৮০ থেকে ১০০ টাকা। দূরের জেলা থেকে আসা লাউ ৫০ থেকে ৬০ টাকায় কেনা যায়, তবে ততটা তরতাজা নয়। আগারগাঁও, রাজাবাজার ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন কাঁচাবাজার সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া যায়।
বেশ কিছুদিন ধরে ঢাকার বাজারগুলোতে লাউয়ের এমন আকাশচুম্বী দাম। শীতের সবজি হিসেবে পরিচিত লাউয়ের দাম যখন এমন লাগামহীন তখন বাজারে অন্য সবজিগুলোও বেশ চড়া। ফলে লাউয়ের পাশাপাশি অন্য সবজিগুলোও চড়া দামে কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। শীতের সময় সাধারণত লাউয়ের স্বাদ বেশি থাকে। যে কারণে এই সবজিটির প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহও থাকে বেশ। রাজধানীর বিভিন্ন আড়তে দাম বেশি। শান্তিনগর বাজারে প্রতিপিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে।
লাউয়ের এমন দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আড়ত থেকে আমাদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তাই বিক্রি করতে হচ্ছে বেশি দামে। রামপুরা বাজারের এক ক্রেতা বলেন, লাউয়ের দাম তো কমছে না। একটা লাউয়ের দাম চায় ১০০ টাকা। অথচ গত বছর এমন সময় এসব লাউ ৩০-৪০ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে। লাউয়ের যে দাম হয়েছে, এখন ওই দামে মুরগিই পাওয়া যায়। আপনিই বলেন তাহলে মুরগি খাব না লাউ খাব। সাধ করে যে লাউ খাবো সে উপায় আসলে এখন নেই। লাউ এখন আর আমাদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য না। শীতের শেষেও সবজির দাম এত কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে কারওয়ান বাজার সবজি ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে বেগুন ও লাউ চাহিদার তুলনায় কম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।