Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ভারতের ১০ রাজ্যে গণবিক্ষোভ : গ্রেফতার সহস্রাধিক

গ্রেফতার সহস্রাধিক

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:০২ এএম | আপডেট : ১২:০৮ এএম, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯

১৪৪ ধারা ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষ করে বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করায় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গণহারে গ্রেফতার করছে দেশটির পুলিশ। এরই মধ্যে গ্রেফতার করা মানুষের সংখ্যা হাজার হাজার ছাড়িয়ে গেছে। গণবিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে গতকাল কর্নাটকে ২ জন এবং লখনওয়ে ১ জন নিহত হয়েছে। এদিকে মোদি সরকারের কাছে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে সিএএ-এনআরসি ইস্যুতে গণভোটের দাবি জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল কলকাতায় মমতা বলেন, ‘বুকের পাটা থাকলে গণভোটে এগিয়ে আসুন। আপনারা নয়, জাতিসঙ্ঘ করবে’। সারাদেশ অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠায় গতকাল সন্ধ্যায় দিল্লিতে জরুরি বৈঠকে বসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহসহ নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট শীর্ষ ব্যক্তিত্বরা। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় কুমার ভাল্লা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি থাকায় গতকাল রাজধানী দিল্লি, উত্তর প্রদেশ রাজ্য, ব্যাঙ্গালোর শহর ও কর্ণাটক রাজ্যের কিছু অংশে ১৪৪ ধারা বা বিক্ষোভের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই উত্তর প্রদেশ, ব্যাঙ্গালোর, হায়দ্রাবাদ, পাটনা, চন্ডিগড়, মুম্বাই, দিল্লি এবং অন্যান্য শহরগুলিতে লাখ লাখ বিক্ষুব্ধ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। নাগরিক সংগঠন, রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, অ্যাক্টিভিস্ট ও সাধারণ নাগরিকরা টুইটার ও ইন্সটাগ্রামের মত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মানুষকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করার আহŸান জানাচ্ছেন। দেশের ১০টি রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ক্ষোভের আগুন। আন্দোলনে রাশ টানতে ইতিমধ্যেই একাধিক এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভের আঁচ ছড়িয়ে পড়েছে বেঙ্গালুরুতেও। গতকাল সকালে বেঙ্গালুরুর রাস্তায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পথে নেমে আটক হয়েছেন ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ। এছাড়াও ১৪৪ ধারা ভেঙে মিছিল করার অভিযোগে আরও ৩০ জনকে আটক করেছে বেঙ্গালুরু পুলিশ। সিএএ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে এবার রক্তাক্ত লখনউয়ের রাজপথ। বৃহস্পতিবার রাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। কীভাবে তিনি গুলিবিদ্ধ হলেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, এদিন বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশ গুলি চালিয়েছিল। তাতেই জখম হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এদিকে, কর্নাটক থেকেও পুলিশের গুলিতে দু-জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় ক্রমেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পথে নেমে সোচ্চার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি রুখতে ইতিমধ্যেই দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্ত এলাকা সিল করে দেওয়া হয়েছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে সরব বাম নেতারাও। গতকাল দিল্লিতে প্রতিবাদ মিছিল করেন বামনেতারা। ১৪৪ ধারা ভেঙে মিছিল করার অভিযোগে সিপিএম সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি-সহ সিপিআই নেতা ডি রাজা, সিপিএম নেতা নীলোতপল বসু, বৃন্দা কারাতদের আটক করে পুলিশ। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পথে নেমে আটক হয়েছেন কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন, সন্দীপ দীক্ষিতরা।
এদিকে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো ভাঙার অভিযোগ তুলে দেশজুড়ে কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলনে সামিল হয়েছে কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় সরকার মানুষের মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে বলেও অভিযোগে সরব কংগ্রেস নেতৃত্ব। কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধি ভদ্রর হুঁশিয়ারি, ‘কেন্দ্রীয় সরকার যতই গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধের চেষ্টা করবে, ততই মানুষের প্রতিবাদের স্বর আরও তীব্র হবে।’
নতুন নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি’র প্রতিবাদে এবার পথে নামলেন রাজ্যের বিশিষ্টরা। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়াদের সঙ্গে বিতর্কিত আইনের বিরোধিতায় কলকাতার জনপথে পায়ে পা মেলালেন অপর্ণা সেন, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেনসহ অন্যান্য বুদ্ধিজীবীরাও। মিছিলে ছিলেন অনেক সমাজ কর্মীসহ রাজ্যের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। জাতীয় পতাকাকে সঙ্গী করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা মৌলালির রামলীলা ময়দান থেকে শুরু করে ওই প্রতিবাদ মিছিল। বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মী, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও মিছিলে পা মেলান রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ। মিছিল শেষ হয় ডোরিনা ক্রসিং-এ । এই মিছিলে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে যেমন ¯েøাগান দেওয়া হয়, তেমনই সেøাগান দেওয়া হয় নাগরিকপঞ্জিকরণ বা এনআরসি নিয়েও।
মুম্বাইয়ে মুসলমানদের বিশাল বিক্ষোভ
ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত মুম্বাইয়ের মুসলিম স¤প্রদায় বুধবার এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ করেছে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে। সিএএ ও প্রস্তাবিত দেশব্যাপী এনআরসির প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে আসে।
এনআরসিতে লাভবান হবে মাত্র ৩১,৩৩১ ব্যক্তি : ইন্টিলিজেন্স ব্যুরো
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের ফলে সংখ্যালঘু স¤প্রদায়ের মোট ৩১,৩১৩ ব্যক্তি (এদের মধ্যে ২৫,৪৪৭ জন হিন্দু, ৫,৮০৭ জন শিখ, ৫৫ জন খ্রিস্টান, ২ জন বৌদ্ধ ও ২ জন পার্সি) তাৎক্ষণিকভাবে লাভবান হবেন।
পার্লামেন্টারি কমিটির ২০১৬ সালের প্রতিবেদনে ইন্টিলিজেন্স ব্যুরো প্যানেলকে বলেন যে সংখ্যালঘু গ্রæপগুলোর সদস্যদেরকে প্রমাণ করতে হবে যে তারা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে ভারতে এসেছে। সংখ্যালঘু স¤প্রদায়ের মোট ৩১,৩১৩ ব্যক্তি (এদের মধ্যে ২৫,৪৪৭ জন হিন্দু, ৫,৮০৭ জন শিখ, ৫৫ জন খ্রিস্টান, ২ জন বৌদ্ধ ও ২ জন পার্সি) দাবি করেছেন যে সংশ্লিষ্ট দেশে তারা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে ভারতে এসেছেন এবং তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব চান। তাদের দাবির ভিত্তিতে তাদেরকে ‘লং টার্ম ভিসা’ দেয়া হয়েছিল। তারাই সদ্য পাস করা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে উপকৃত হবেন।
রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বিতর্কের সময় সিনিয়র কংগ্রেস নেতা ও সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদাম্বরম তখনকার প্রস্তাবিত আইনের বৈধতা নিয়ে সরকারের উদ্দেশ্যে ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন, সরকার তার হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য অসাংবিধানিক পন্থায় বিলটি এনেছে।
চিদাম্বরমের ছয়টি প্রশ্ন ছিল এই যে, ১. সরকার কেন তিনটি দেশকে উল্লেখ করছে, অথচ অন্যদের বাদ রেখেছে? ২. সরকার কেন মাত্র ছয়টি ধর্মীয় গ্রæপকে (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও খ্রিস্টান) শনাক্ত করেছে, অথচ আহমদিয়া, রোহিঙ্গা ও হাজারাদের বাদ রেখেছে? ৩. আব্রাহিমি ধর্ম তিনটি ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলাম। কেন অপর দুটিকে বাদ রেখে কেবল খ্রিস্টানদের অন্তর্ভুক্ত করা হলো? ৪. শ্রীলঙ্কার হিন্দু ও ভুটানের খ্রিস্টানদের বাদ দেয়া হলো কেন? এতে কোনো যুক্তি পাওয়া যায় না। ৫. কেন কেবল ধর্মীয় নির্যাতনের শিকার লোকদের জন্য বিলটি আনা হয়েছে? কেন রাজনৈতিক কারণে নির্যাতনের শিকাররা অন্তর্ভুক্ত হবে না? এবং ৬. বিলটি কি অনুচ্ছেদ ১৪-এর তিনটি মৌলিক উপাদানের লঙ্ঘন? আইনের চোখে সবার সমান অধিকার থাকতে হবে।
নাগরিকত্ব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে পাকিস্তানী হিন্দুরা
পাকিস্তানী সংখ্যালঘুরা ভারতের নতুন সিটিজেনশিপ অ্যামেন্টমেন্ট অ্যাক্টের (সিএএ) বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে, যেখানে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যাপক বৈষম্য করা হয়েছে। নতুন আইনের অধীনে তাদের নাগরিকত্ব দেয়ার যে প্রস্তাব করা হয়েছে, সেটিও প্রত্যাখ্যান করেছে তারা। তারা বলেছে যে, ভারতে আশ্রয় নেয়ার ব্যাপারে তারা আগ্রহী নয় এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মানবিক’ পদক্ষেপকে তারা প্রত্যাখ্যান করেছে।
পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিল বলছে যে, বর্তমানে পাকিস্তানে আট মিলিয়নের বেশি হিন্দু বাস করছে। ২২০ মিলিয়ন জনসংখ্যার ৪ শতাংশ হলো হিন্দু। তারা মূলত সিন্ধু প্রদেশের শহর এলাকাগুলোতে বাস করছে। আর অর্ধেকের বেশি রয়েছে ভারতের সাথে সীমান্তের কাছাকাছি থারপারকার জেলায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পাকিস্তানের হিন্দুরা সুশিক্ষিত এবং ব্যবসা বাণিজ্য, ও সিভিল সার্ভিসে অগ্রগামী।
গণভোটের চ্যালেঞ্জ মমতার
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও এনআরসি বিরোধিতায় মোদী সরকারের কাছে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সিএএ-এনআরসি ইস্যুতে গণভোটের দাবি জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো। গতকাল রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ের সভায় মমতা বলেন, ‘বুকের পাটা থাকলে গণভোটে এগিয়ে আসুন। আপনারা নয়, জাতিসংঘ করবে’। মমতা বলেন, ‘বুকের পাটা থাকলে একটা ভোট হোক। সারা দেশে গণভোট হোক সিএএ ও এনআরসি নিয়ে। আপনারা (মোদি সরকার) করবেন না, জাতিসংঘ করবে। জাতিসংঘ, মানবাধিকার কমিশন, আর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কমিটি হোক। আমরা চাই, তারা ভারতবর্ষে গণভোট করুক। দেখা যাক এই আইন কতজন মানছেন আর কতজন মানছেন না। যদি না মানেন, তাহলে বলুন ইস্তফা দিতে বাধ্য হবেন। আগুন নিয়ে খেলবেন না’।
সিএএ-এনআরসি-র প্রতিবাদ জানাতে দেশের সকলকে একত্রিত হয়ে রাস্তায় নামার আহŸান জানিয়ে মমতা বলেন, ‘সারাদেশের সবাইকে বলছি। সবাই রাস্তায় নামুন। কখনও রাস্তায় নামতে হয়। ভুলে যান রাজনৈতিক দলের নাম কী, ভুলে যান স¤প্রদায়ের নাম কী, সকলে একত্রিত হয়ে নামুন’।
এদিন রানি রাসমণির সভা শুরুর সময় কাঁসর ঘণ্টা বাজান মমতা। এ প্রসঙ্গে ফের মোদির পোশাক-মন্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বিজেপিকে দুষে মমতা বলেন, ‘পোশাক দেখে চেনা যায়? ঘণ্টা দেখেও চেনা যায়। চেনো আমায়? মাঙ্গলিক ঘণ্টা বাজাচ্ছি। এর কত মানে হয়। বুঝে নাও। কেউ বলবে বিদায় ঘণ্টা, কেউ বলবে বিসর্জনের ঘণ্টা। কোনওদিন শাঁখ বাজাব, কোনওদিন ঘণ্টা বাজাব, কোনওদিন বাউল গান হবে’।
অন্যদিকে, ‘আধার কার্ড নাগরিকত্বের প্রমাণ নয়’, অমিত শাহের এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে এদিনও সরব হন মমতা। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আধার কার্ড করতে বলেছিল ক’দিন আগে। আধার এখন অন্ধকারে চলে গিয়েছে!’। এরপরই বিজেপিকে কটাক্ষের সুরে মমতা বলেন, ‘বিজেপি ওয়াশিং মেশিন মাদুলি। বিজেপি করলে ভাল, না করলে কালো। বিজেপি করলে পেলে, না করলে গেলে অথবা জেলে। এটা রাজনীতি হচ্ছে!’ সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এনডিটিভি, টাইমস অব ইন্ডিয়া, বিবিসি।



 

Show all comments
  • Ziared Rahman ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    আজকে একটা কথা বার বার মাথায় আসে হাই রে আমাদের দেশের সরকার আর মুসলিম দেশ গুলার সরকার কেন চুপ থাকে!!! আরে তোদের তো আন্দোলন করতে হবে না আন্তর্জাতিক ভাবে একটু কথা বললে কি হবে!!! আজকে সারা পৃথিবীতে মুসলিমরা নির্যাতিত হচ্ছে কিন্তু সবাই হাসিনা সরকারের মতো ভারতের গোলাম হয়ে যাচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Rafiq Bepari ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    আসামের সহিংসতার জন্য হারামি মুদি এবং বিজিবি দায়ী
    Total Reply(0) Reply
  • Monir Khan Taj ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    আসামে সহিংসতার জন্য আসামের লোকজন দায়ী। নিউজ টা এরকম হলে কেমন হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Anwar Hossain ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    কোনো সভ্য মানুষ এগুলো সর্মথন করতে পারেনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Babul ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    পৃথিবীর সব জায়গায় মুসলমানদের এভাবে দায়ী করা হয়!
    Total Reply(0) Reply
  • নাঈম বি এস এল ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
    েএখনই ‍সুযোগ বাংলাদেশ ভারত বিরোধ মতো বিনিয়োগ।
    Total Reply(0) Reply
  • নাঈম বি এস এল ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
    ২০১৩ সালে গাজীপুর সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর কাছে বিশাল ব্যবধানে হারা আজমউল্লাহও য়াওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হবার দৌড়ে আছে বিষয়টি চমকই বটে ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ