নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্বের শুরুটা হয়েছে টি-টোয়েন্টি আমেজেই। গতকাল দুপুরে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে রাজশাহীর রয়্যালসের সোয়েব মালিকের ধুন্ধুমার ব্যাটিংয়ের জবাব আরো ক্ষুরধার ভাবে দিলেন খুলনা টাইগার্স দলপতি মুশফিকুর রহিম। দর্শকখরার বঙ্গবন্ধু বিপিএলে এই ব্যাটিং বান্ধব উইকেট একটু আশা দেখাচ্ছিল ক্রিকেটীয় বিনোদনের। সেই আশায় পানি ঢেলে দিয়েছে সন্ধ্যার ম্যাচ। দিনের আলোয় ঝলমলে ব্যাটিংয়ে রাজশাগীর দেয়া আসরের সবোচ্চ ১৯০ রানের লক্ষ্য ৫ উইকেট হাতে রেখেই যেখানে পেরিয়ে গেছে খুলনা, সেখানে রাতের ম্যাচটি হয়েছে রানখরার!
টি-টোয়েন্টির বিচারে জয়ের জন্য লক্ষ্যটা মাত্র ১৩০। তবে এই অল্প রানের পুঁজি নিয়েও বার বার পথ হারা হয়েও লড়াইয়ে ফিরেছে সিলেট। লেন্ডন সিমন্স ছাড়া বাকি ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সহজ লক্ষ্যেও চট্টগ্রামের হেরে যাওয়ার সব সম্ভাবনা তখন প্রবল। মনে হচ্ছিল দিশেহারা সিলেটকে বুঝি প্রথম জয় উপহারই দিতে যাচ্ছে মাহমুদউল্লাহর দল। ভীষণ চাপে পড়া দলকে তখনই খাদের কিনার থেকে উদ্ধারে নামেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান। বিশাল সব ছক্কায় কার্যকর ইনিংসে পাইয়ে দেন দারুণ এক জয়। সিমন্সের ৪৪ রানের পর সোহানের ২৪ বলে ৩৭ রানে ২ ওভার আগে জিতেছে স্বগিতকরা। সপ্তম উইকেটে ২৬ বলে ৪৫ রানের জুটিতে সোহানকে সঙ্গ দেওয়া কেসরিক উইলিয়ামস ছক্কা মেরে শেষ করে দেন খেলা। তবে এর আগে চট্টগ্রামের জন্য বল হাতে কাজটি সহজ করে দিয়েছিলেন মেহেদী হাসান রানা। তরুন এই বাঁ-হাতি পেসারের তোপে এল ডাবল উইকেট মেডেনও। সবমিলিয়ে ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে (৪-১-২৩-৪) সিলেটকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দেয় চট্টগ্রাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।