নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ব্যাট হাতে ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন দাসুন শানাকা। বল হাতে আল আমিন-সানজামুল-সৌম্যরা দিলেন সেই আস্থার প্রতিদান। আর তাতে দাপুটে এক জয়েই বঙ্গবন্ধু বিপিএলের যাত্রা শুরু করল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। রংপুর রাইডর্সের বিপক্ষে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের জয়টি ১০৫ রানের।
আজ বুধবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শানাকার ঝড়ো ৭৫ রানে ভর করে ৭ উইকেটে ১৭৩ রান তোলে কুমিল্লা। জবাবে ৭ বোলারের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে মাত্র ১৪ ওভারে ৬৮ রানেই গুটিয়ে যায় সাবেক চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।
রংপুরের হয়ে সর্বেোচ্চ ১৭ রান তোলেন মোহাম্মদ নাইম। এছাড়া দুই আফগান শেহজাদ (১৩) ও নবি (১১) ছাড়া আর কেউই পেরুতে পারেননি এক অঙ্কের কোটা। এছাড়া ব্যাটিংয়েই নামতে পারেননি জাকির হোসেন (আহত অনুপস্থিত)।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স : ২০ ওভারে ১৭৩/৭ (ইয়াসির ০, রাজাপাকসে ১৫, সৌম্য ২৬, মালান ২৫, সাব্বির ১৯, শানাকা ৭৫*, মাহিদুল ২, আবু হায়দার ৬, সানজামুল ০*; নবি ১/১৪, জুনায়েদ ০/৪৭, সঞ্জিত ২/২৬, মুস্তাফিজ ২/৩৭, তাসকিন ০/২৩, গ্রেগরি ২/২৫)।
রংপুর রেঞ্জার্স : ১৪ ওভারে ৬৮ (শেহজাদ ১৩, নাইম ১৭, অমি ৫, ফজলে মাহমুদ ১, গ্রেগরি ০, নবি ১১, সঞ্জিত ০, জুনায়েদ ৩*, তাসকিন ১, মুস্তাফিজ ৮*; মুজিব ১/৭, রনি ১/১৯, আল আমিন ১৪/৩, শানাকা ৬/০, সৌম্য ১২/২, সানজামুল ৪/২, সাব্বির ৪/০)।
ফল : কুমিল্লা ১০৫ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা : দাসুন শানাকা (কুমিল্লা)।
-----------------------------------
পাওয়ার-প্লেতেই ৪ উইকেট নেই রংপুরের
প্রথম ছয় ওভারেই ৪ উইকেট হারিয়েছে রংপুর। মুজিবের পর আবু হায়দার এরপর আল আমিনের জোড়া আঘাতে কাঁপছে রংপুরের ইনিংস। নবী ২ ও নাঈম ৯ রানে অপরাজিত আছেন।
স্কোর : ৬ ওভারে ৩৬/৪
সানাকা ঝড়ে কুমিল্লার বড় সংগ্রহ
একসময় মনে হচ্ছিল কুমিল্লার সংগ্রহ হয়তো আটকে যাবে ১৪০ এর নিচেই। মুস্তাফিজ-সঞ্জিতরা বোলিং করছিলেন ঠিক সেরকমই। কিন্তু মুদ্রার উল্টো পিঠটাও দেখতে হল। ৩ ওভরে মুস্তাফিজ দিয়েছিলেন ১২ রান। সেখানে শেষ ওভারেই দিলেন ২৫ রান। দাসুন সানাকার শেষদিকের ঝড়ে কুমিল্লার সংগ্রহটা এখন চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে রংপুরকে। লঙ্কান এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান শেষপর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৭৫ রানে। ৩১ বলের ইনিংসে যেখানে ছিল ৯টি ছয় ও ৩টি চারের মার। কুমিল্লা নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭৩ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায়। শেষ দুই ওভারেই রান এসেছে ৪৯।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স : ২০ ওভারে ১৭৩/৭ (ইয়াসির ০, রাজাপাকসে ১৫, সৌম্য ২৬, মালান ২৫, সাব্বির ১৯, সানাকা ৭৫*, আকন ২, হায়দার ৬, সানজামুল ০*; নবী ১/১৪, জুনায়েদ ০/৪৭, সঞ্জিত ২/২৬, মুস্তাফিজ ২/৩৭, তাসকিন ০/২৩, গ্রেগরি ২/২৫)
মুস্তাফিজ-সঞ্জিতে দিশেহারা কুমিল্লা
শুরুতে কুমিল্লাকে যেই চাপে ফেলেছিলেন নবী-মুস্তাফিজ, সেই চাপ ধরে রেখেছে রংপুর। সঞ্জিতের দুই উইকেট ও মুস্তাফিজের কিপটে স্পেলের দুই উইকেটে দিশেহারা কুমিল্লা। ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার ভীড়ে সানাকা ০ ও আকন ১ রানে অপরাজিত আছেন।
স্কোর : কুমিল্লা ১৩ ওভারে ৫ উইকেটে ৮৬ রান।
নবী-মুস্তাফিজে শুরুতেই চাপে কুমিল্লা
টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে ইনিংসের প্রথম বলেই রংপেুর অধিনায়ক মোহাম্মদ নবীর বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন ইয়াসির আলি। এরপর ষষ্ঠ ওভারে মুস্তাফিজ আক্রমণে এসে প্রথম বলেই ফেরান সৌম্যকে। এরপর রাজাপাকসেকে ফিরিয়ে দেন সঞ্জিত। মালান ও সাব্বির ব্যাটিংয়ে আছেন।
স্কোর : ৮ ওভারে ৩ উইকেটে ৫০ রান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে কুমিল্লা
মাঠের লড়াই শুরু হয়ে গেছে দুপুরেই। উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট থান্ডারকে ৫ উইকেটে হারিয়ে আসর শুরু করেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। আজ বুধবার একই ভেন্যুতে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মুখোমুখি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স ও সাবেক চ্যাম্পিয়ন রংপুর রেঞ্জার্স ।
মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় কুমিল্লা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।