মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন বলেছেন, সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা আমার অগ্রাধিকার। আমি এমন একটি দেশে নেতৃত্ব দিতে চাই, যে দেশের মানুষ দরিদ্রতায় জর্জরিত থাকবে না। ছেলেমেয়েদের শিক্ষার অধিকার থাকবে। শিশুরা স্কুল কলেজ শেষ করে ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য যাবে। কিন্তু উচ্চ শিক্ষা অর্জনে গিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়বে না। তিনি আরো বলেছেন, আমি এমন একটি দেশে নেতৃত্ব দিতে চাই যেদেশের ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহযোগিতা করতে পারবো। যেদেশের মানুষ ভালো বেতন পাবে। ভালো পরিবেশে চাকরির সুযোগ থাকবে। আমি বৈষম্য দেখতে চাই না। আমরা একটি ফেয়ার এন্ড ব্যালেন্সড তথা ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমি সেটা করতে বদ্ধ পরিকর। আমি বৈষম্য দেখতে চাই না। আমরা একটি ফেয়ার এন্ড ভ্যালেন্সড সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমি সেটা করতে বদ্ধ পরিকর। তিনি গত ১৭ই নভেম্বর রোববার সকালে সেন্ট্রাল লন্ডনের গর্ডন স্কয়ারের বার্কবেক ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরী রুমে আধঘণ্টার এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন। তিনি বলেন, প্রতিটি আসনেই বিপুল সংখ্যক লেবার সমর্থক আমাদের প্রার্থীদের পক্ষে জোরালো প্রাচারণা অব্যাহত রেখেছেন। লেবারের পক্ষে যে মানুষের সমর্থন বাড়ছে, তার প্রমাণ পেয়েছি। প্রিন্ট মিডিয়ার অধিকাংশই আমার বিপক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে। তবে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া অফকমের নিয়ন্ত্রণে থাকায় ন্যায্য কাভার দিতে বাধ্য হচ্ছে। এটা আমাদের ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করছে। তবে আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের ক্যাম্পেইন অব্যাহত রেখেছি। আমার টুইটার অ্যাকাউন্টে দুই মিলিয়নের বেশি অনুসারী রয়েছেন। বর্তমানে আমাদের যত আসন আছে তার চেয়ে আরো অনেক বেশি আসনে বিজয়ী হতে হবে। বিশেষ করে স্কটল্যান্ড, মিডল্যান্ড ও লন্ডনের কিছু আসনে বিজয়ী হতে হবে। আমরা ৯৫টি আসন টার্গেট করে বেশি করে কাজ করছি। গত এক বছরে আমি ১২০টি দলীয় সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছি। রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে, কমিউনিটি সেন্টার, কলেজ, ফ্যাক্টরিতে ঘুরে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলছি। তাদের কথা শুনেছি। মানুষের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছি। বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমরা একটি জরুরী অবস্থার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এ কারণে গরীব দেশের গরীব এলাকার মানুষ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, মোজাম্বিকসহ অন্যান্য দেশ ঘন ঘন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা আমাদের শহরকে বাঁচাতে হলে বায়ু দূষণ রোধ করতে হবে। আর এর একমাত্র উপায় সর্বত্র হাইব্রিড ইলেক্ট্রিক গাড়ি চালু করা। কিন্তু সেটা অন্যান্যভাবে করলে যারা টেক্সি চালান, মিনি ক্যাবিং করেন কিংবা গাড়ি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন তারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।