পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
প্রায় দেড়শ জন অভিবাসন প্রত্যাশীকে নিয়ে গাম্বিয়া থেকে ছেড়ে আসা একটি জাহাজ মৌরিতানিয়া উপকূলে ডুবে গিয়ে ৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থার বরাতে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। পশ্চিম আফ্রিকা থেকে ইউরোপে যাওয়ার এই জলপথটি একসময় কাজ ও সমৃদ্ধি প্রত্যাশী অভিবাসীদের অন্যতম প্রধান রুট ছিল। ২০০০ সালের মাঝামাঝি থেকে স্পেন এই জলপথে টহল বাড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়ার পর থেকে এর রুটে অভিবাসন প্রত্যাশীদের আনাগোনা কমে এসেছে। তারপর থেকে এ জলপথে ঘটা অন্যতম প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা এটি। ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) টুইটারে বলেছে, “আজ তাদের উপকূলে অভিবাসন প্রত্যাশীদের বহনকারী একটি জাহাজ ডুবে ৫৭ জন মারা গেছে বলে মৌরিতানিয়ার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। “বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা আইওএমের কর্মীদের জানিয়েছেন, অন্ততপক্ষে ১৫০ আরোহী নিয়ে গত বুধবার জাহাজটি গাম্বিয়া ছেড়ে এসেছিল।” ঘটনার বিষয়ে মন্তব্যের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে মৌরিতানিয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে। মহাদেশটির দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির কয়েকটি দেশ থাকলেও পশ্চিম আফ্রিকা তাদের বাড়তে থাকা তরুণ জনগোষ্ঠীর জন্য যথেষ্ট কর্মক্ষেত্র তৈরি করতে পারছে না। এ কারণে অঞ্চলটির অভিবাসন প্রত্যাশীরা প্রতিনিয়তই বিপজ্জনক রুট ধরে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করে চলেছে। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।