যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
ওজন কমানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দিনে অন্তত একবার হলেও ওজনটা মেপে দেখছেন, কমলো কি না। যন্ত্র যদি ওজন কমার সংকেত দেয়, তবু সেটাই শেষ কথা নয়। এর বাইরেও আছে আরও কিছু লক্ষণ। যা দেখে বোঝা যাবে আপনি সত্যিই ফিট কি না। জেনে নিন তেমন পাঁচটি লক্ষণ আর মিলিয়ে নিন-
হজম ক্ষমতা বেড়েছে: আগে কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ভার এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভুগতেন প্রায়ই। ইদানিং সেই সমস্যায় পরতে হচ্ছে না। হজম ক্ষমতার উন্নতিও জানান দেয় আপনি ধীরে ধীরে ফিট হচ্ছেন।
পুরনো পোশাক আবার পরতে পারছেন: নিয়ম মেনে শরীরচর্চা আর ডায়েটে যে শুধু ওজনই কমে তা নয়, সেইসঙ্গে ইঞ্চিতে কমেন আপনি। যেমন ধরুন ডায়েট ও এক্সারসাইজ শুরু করার আগে আপনার কোমরের মাপ ছিল ৩২। ২১ দিন পর তা কমে দাঁড়াল ২৮ বা ২৯-এ। কিছুদিন আগেও যে প্যান্টটা কোমরে উঠছিল না, এখন অনায়াসেই তা পরতে পারছেন। বুঝতেই পারছেন, আপনি আগের থেকে কতটা ফিট!
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে থাকছে: আগে কিছুতেই খাওয়ার ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন না। কিন্তু নিয়মিত ডায়েটে থাকায় আপনার পাকস্থলীর আকারও ছোট হয়ে আসে। খাবার ধারণের ক্ষমতা কমে। তাছাড়া আপনিও আরও বেশি ডিসিপ্লিন্ড হয়ে ওঠেন।
শক্তি বেড়েছে: আগে একটু কাজ করলেই হাঁপিয়ে উঠতেন কিন্তু এখন আর তেমন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না। আগের থেকে অনেক বেশি উৎসাহ পান কাজে। বন্ধ হয়েছে একটুতেই হাঁপিয়ে ওঠার অভ্যাস। তাহলেই বুঝবেন আপনার ওজন কমেছে। হয়তো ওজন যন্ত্রে ধরা পড়ছে না, তবে উন্নতির দিকেই এগোচ্ছেন আপনি।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়েছে: সঠিক ডায়েট, নিয়মিত এক্সারসাইজে একদিকে যেমন ওজন কমে, তেমনই বাড়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা। কমে ব্রণের সমস্যা। আপনার মুখখানা চকচক করছে মানে হলো আপনি এখন আগের থেকে অনেকটাই ফিট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।