পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সুশাসন নিশ্চিত করা না গেলে দেশে যে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রচেষ্টা চলছে তা বিফলে যাবে বলে জানিয়েছেন সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
শনিবার (১৩ জুলাই) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) সেমিনার কক্ষে জাসদ জাতীয় কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট রবিউল আলম, সহ-সভাপতি মীর হোসাইন আখতার, অ্যাডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ, সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল করিম তানসেন, আব্দুল হাই তালুকদার, সবেদ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল আখতার, নাদের চৌধুরী, আফজাল হোসেন খান জকি, যুক্তরাজ্য জাসদের সভাপতি অ্যাডভোকেট হারুন অর রশীদ, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মতিন মিয়া, অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
জাসদ সভাপতি বলেন, জঙ্গি দমনের মতোই সুশাসনের প্রশ্নে সরকারকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সরকার-প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন নিশ্চিত করতে হবে।
তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বলেন, সুশাসনের জন্য সরকারসহ সব গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তি-দল-মহল-ব্যক্তিকে নতুন রাজনৈতিক চুক্তিতে আসতে হবে।
তিনি বলেন, সুশাসনের জন্য শুধুমাত্র সরকারের সদিচ্ছার জন্য অপেক্ষা না করে রাজনৈতিক-সামাজিক শক্তিকে এখনই সোচ্চার হতে হবে। কেবলমাত্র সুশাসনই পারে দলবাজি- গুন্ডামি-দুর্নীতি-লুটপাটের অভিশাপ থেকে দেশকে মুক্ত করতে। তাই দল বা মুখ না দেখে আইনের কঠোর প্রয়োগ সরকারকেই নিশ্চিত করতে হবে।
ইনু বলেন, ক্রবর্ধমান আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক-লিঙ্গ বৈষম্য সামাজিক অশান্তি ডেকে আনছে। বৈষম্যের অবসানে সুশাসন ও সমাজতন্ত্রের বিকল্প নেই।
জাসদ নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, জাসদ সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে নতুন পর্বের রাজনীতির চ্যালেঞ্জ হিসাবে গ্রহণ করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।