Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

ভারতে ভোটযুদ্ধ শুরু

প্রথম দিনেই বোমাবাজি সহিংসতা ইভিএম জটিলতা নিহত ২

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

ব্যাপক বোমাবাজি, সহিংসতা, ইভিএম নিয়ে নানা অভিযোগ আর মাওবাদীদের ভয়ে ভোটকেন্দ্র বর্জনের মধ্য দিয়ে গতকাল ভারতে বিশ্বের বৃহত্তম ভোটকাÐ শুরু হয়েছে। আগামী ছয় সপ্তাহের এ ভোটগ্রহণ শেষ হবে ১৯ মে এবং ফলাফল জানা যাবে ২৩ মে।
প্রথম দিনেই ভোটার তালিকা থেকে ব্যাপকহারে ভোটারদের নাম মুছে ফেলা, বিভিন্ন জায়গায় ক্ষমতাসীন বিজেপির নামে খাবার, টাকা বিতরণ, সংঘর্ষ, বিক্ষোভ এবং ইভিএম আছড়ে ভেঙে ফেলাসহ নানামুখী অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া ত্রিপুরায় বিজেপি ও কংগ্রেস সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটেছে। এ সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে আটজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। মহারাষ্ট্রের গড়চিরলি আসনের একটি ভোটকেন্দ্রের কাছে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর দিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।
সাত পর্যায়ের নির্বাচনের প্রথম দিনে ভারতের ১৭টি রাজ্য এবং ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান নিকোবর ও লাক্ষাদ্বীপে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়, যাকে অনেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তার হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভারতীয় জনতা পার্টির ভাগ্য নির্ধারণী হিসেবে দেখেন। বাংলাদেশের লাগোয়া পশ্চিমবঙ্গের আলীপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে ভোট হল গতকাল। এর মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা ভারতীয় ছিটমহল থেকে বিচ্ছিন্ন সেদেশের নাগরিকরা প্রথম ভোট দিলেন। এসব কেন্দ্রে সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও
গতকাল ৭ পর্বের ভোটের প্রথম দিনে কমপক্ষে দুই জন নিহত হয়। এদের মধ্যে একজন ছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের ক্ষমতাসীন তেলুগু দেশম পার্টির স্থানীয় নেতা, যিনি সিদ্ধ ভাস্কর রেড্ডি নামে পরিচিত। ভারতের ১শ’ ৩০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে নিবন্ধিত ভোটার ৯০ কোটি। প্রায় ১ লাখ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণের মাধ্যমে ৫৪৩টি আসনের প্রতিনিধি বাছাই করা হবে।
এবার এনডিটিভির সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে, বিজেপি এবার আর সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। বিজেপি পেতে পারে ২২৮টি আসন। ফলে ২০১৪ সালের চেয়ে বিজেপির আসন সংখ্যা ৫৪টি কমে যেতে পারে। ওই জনমত সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছে যে, এবার ২০১৪ সালের চেয়ে ভালো ফল করবে কংগ্রেস ও ইউপিএ। গতবার কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্সের শোচনীয় ফল হয়েছিল। সব মিলিয়ে তারা পেয়েছিল মাত্র ৬০টি আসন। এবার তারা আগের বারের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি আসন জিততে পারে। তাদের দখলে আসতে পারে ১৪০টি আসন। এনডিটিভি-র সমীক্ষা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, কংগ্রেস এবার ৮৮টি আসন পেতে পারে। আর তা হলে আগেরবারের তুলনায় কংগ্রেসের এমপি সংখ্যা একেবারে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। কারণ, কংগ্রেস ২০১৪ সালে মাত্র ৪৪টি আসনে জিতেছিল।
নরেন্দ্র মোদীকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরাতে নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই কোমর বেঁধেছে বিরোধীরা। বাংলায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্ধ্রপ্রদেশে তেলেগু দেশম পার্টির চন্দ্রবাবু নায়ডু, জেডিএসের এইচডি দেবেগৌড়া, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব, বহুজন সমাজ পার্টির মায়াবতী এক হয়েছেন। ফলে আঞ্চলিক দলগুলি এবার কেমন ফল করে সেদিকে নজর রয়েছে সকলের। এনডিটিভি-র সমীক্ষা বলছে, আঞ্চলিক দলগুলি সব মিলিয়ে ১২৯টি আসন পেতে পারে।
স্নাইপারের টার্গেটে রাহুল গান্ধী, প্রাণহানির আশঙ্কা
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর মুখে অন্তত সাত বার লেজার রশ্মি ফেলা হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এই লেজার রশ্মি স্নাইপারের। তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। ভারতের উত্তরপ্রদেশে আমেথীতে গত বুধবার মনোনয়ন জমা দেয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। চিঠিতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা ও রাজীব হত্যার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কংগ্রেস রাহুলের প্রাণহানির আশঙ্কা করেছে। দাবি জানানো হয়েছে নিরাপত্তা বাড়ানোর।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বুধবারের ওই ভিডিও ফুটেজ খতিয়ে দেখেছেন এসপিজির কর্মকর্তা। প্রাথমিক তদন্তের পর তিনি জানিয়েছেন, সবুজ রঙের ওই লেজার রশ্মি মোবাইলে ছবি তোলার সময় হতে পারে। ওই ফোটোগ্রাফারও কংগ্রেসেরই। প্রাথমিক তদন্তে রাহুলের নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার মতো কোনও বিষয় নজরে আসেনি।
কংগ্রেস বলছে, সবুজ রঙের একটি লেজার সরাসরি রাহুলের কপাল লক্ষ্য করে সাতবার ফেলা হয়। সম্ভবত কোনো স্নাইপারগান থেকে রাহুল গান্ধীকে নিশানা করা হয়েছিল।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরিবারের দুই সদস্য নাশকতার বলি হয়েছেন। তাই রাহুলেরও প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। এই ‘গুরুতর’ বিষয়টি অতি দ্রæত খতিয়ে দেখার আর্জি জানানো হয়েছে চিঠিতে। এসপিজির পাশাপাশি স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের গাফিলতি বলে উল্লেখ করে কংগ্রেসের বক্তব্য, রাজনৈতিক মতামতের ঊর্ধ্বে উঠে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা দেওয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
ভিভিআইপি রাহুল জেড প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান। তার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রæপ (এসপিজি)। এছাড়া স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনও বিষয়টি তদারকি করে। দু’পক্ষের সমন্বয়ের মাধ্যমেই গোটা এলাকার উপর কড়া নজরদারির কাজ চলে।
‘নমো ফুডস’ লেখা খাবারের প্যাকেট বিলি পুলিশকর্মীদের
লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরও রেল-বিমানের টিকিটে দেখা গেছে নরেন্দ্র মোদীর ছবি। কমিশনের নির্দেশে পরে সেটা সরিয়ে দেয়ার পর সেই বিতর্ক থামলেও প্রথম দফায় ভোটের দিন নয়া বিতর্কে বিজেপি। উত্তরপ্রদেশের গৌতম বুদ্ধ নগরের একটি বুথে পুলিশকর্মীদের ‘নমো ফুডস’ লেখা খাবারের প্যাকেট বিলি করা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। অভিযোগ বিজেপির পক্ষ থেকেই ওই খাবারের প্যাকেট বিলি করা হয়েছে পুলিশ কর্মীদের।
কমিশন রিপোর্ট তলব করলেও স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের দাবি, এটা নেহাতই কাকতালীয়। যে দোকান থেকে খাবারের অর্ডার দেয়া হয়েছে, তার নাম ‘নমো ফুডস’। এর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম বা বিজেপির কোনও যোগ নেই। ওই নামে একটি দোকান রয়েছে বটে, কিন্তু তার মালিক কর্তৃপক্ষ সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন, বুধবার সন্ধে থেকে তাদের দোকান বন্ধ। ওই ‘অর্ডার’ সম্পর্কে তারা কিছু জানেন না।
বৃহস্পতিবার সারা দেশেই চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। গৌতম বুদ্ধ নগরের ওই বুথে সকালে দেখা যায় গাড়ি ভর্তি করে পুলিশ কর্মীদের জন্য খাবার আনা হয়েছে। গেরুয়া রঙের প্যাকেটের গায়ে বড় হরফে লেখা ‘নমো ফুডস’। সেই খাবার কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীদের মধ্যে বিতরণ করা হয় এবং তারা খাওয়াও শুরু করেন। কিন্তু তার মধ্যেই প্রশ্ন ওঠে, ওই খাবারের প্যাকেট বিজেপির পক্ষ থেকেই পুলিশ কর্মীদের দেয়া হয়েছে কি না!
খবর যায় নির্বাচন কমিশনেও। নির্বাচনী বিধিভঙ্গ হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু গৌতম বুদ্ধ নগরের এসএসপি বৈভব কৃষ্ণ অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘একটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে পুলিশকর্মীদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হচ্ছে বলে একটি ভুল খবর ছড়িয়েছে। এটা সম্প‚র্ণ মিথ্যে। নমো ফুড নামে স্থানীয় একটি দোকান থেকে অর্ডার দিয়ে আনা হয়েছে। কিছু লোক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এই খবর ছড়াচ্ছে।’’
এর পর সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা গৌতম বুদ্ধ নগরের ওই দোকানে যান। দেখা যায়, দোকান বন্ধ। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, ওই অর্ডার সম্পর্কে তারা কিছু জানেন না। তা হলে ওই প্যাকেটগুলি এল কোথা থেকে? আপাতত এই প্রশ্নের উত্তর জানতেই রিপোর্ট চেয়েছে নির্বাচন কমিশন
ভোটকেন্দ্রে ইভিএম তুলে আছাড় মারলেন প্রার্থী!
ভোটকর্মীদের সঙ্গে বাগ্বিতÐায় জড়িয়ে তুলকালাম কাÐ করলেন এক প্রার্থী। ইভিএমে লোকসভা না বিধানসভা নির্বাচন, তা বোঝা না যাওয়ায় বাগ্বিতÐার একপর্যায়ে ইভিএম তুলে আছাড় মারেন। সঙ্গে সঙ্গেই ওই প্রার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এএনআই, ইন্ডিয়া টুডে ও জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, অন্ধ্র প্রদেশের গুন্টাকাল বিধানসভা কেন্দ্রের একটি বুথের এ ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল সকালে অন্ধ্র প্রদেশের অনন্তপুর জেলার গুটি বুথে ভোট দিতে যান জনসেনা পার্টির বিধানসভার প্রার্থী মধুসূদন গুপ্তা। ভোট দিতে গিয়ে দেখেন ইভিএমে লোকসভা ও বিধানসভা কেন্দ্রের নাম ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছে না। তা দেখে মেজাজ ধরে রাখতে পারেননি মধুসূদন। বাগ্বিতন্ডা শুরু করে দেন পোলিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে। একপর্যায়ে ইভিএম তুলে আছাড় মারেন মাটিতে। তবে সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে, জি নিউজ, এবিপি আনন্দ, টাইমস অব ইন্ডিয়া।



 

Show all comments
  • tushar ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 1
    মোদি বাবু সবচেয়ে বড় ভুল করেছেন, উনি ৫-জানুয়ারি ও ৩০-ডিসেম্বর থেকে কোন কিছু শিক্ষা নেন নাই। উনি শুধু মাত্র বলেছিলেন, বিরোধী দল জিতলে কে প্রধানমন্ত্রী হবে? এইটা অনেক দেশেই করা হয়ে থাকে, বিশেষ করে সিঙ্গাপুরে তো বটেই। তারপরে সিঙ্গাপুর সরকার আরেকটি কাজ করেছিল, পাশের মালয়েশিয়া থেকে "চর"-দের এনে নির্বাচনের সব কাজ সাজিয়ে নিয়েছিল। মোদী বাবু এখান থেকেও শেখেন নাই। সিঙ্গাপুরের নির্বাচন কমিশন আর আদালত সরকারের কথার বাইরে এক পা-ও ফেলতে পারে নাই, সেইটাও মোদি বাবু এনশিওর করতে পারলেন না নিজের দেশে। এখন শঙ্কার ভেতরে থেকে কি আর হবে?
    Total Reply(0) Reply
  • mrezaemostafa ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    Modi 1 No great devil.
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    We want Modiji.
    Total Reply(0) Reply
  • Sharifur Rahman ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
    ইশ আমাদের দেশেও যদি ওদের মতো ভোট দেওয়া যেত।
    Total Reply(0) Reply
  • Toufiqul Islam ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    আমি একজন নিতান্তই নির্বোধ লোক। কিন্তু অবাক লাগে ক্ষুদ্র জ্ঞানে আমি যে বাস্তবতাটা অনুধাবন করতে পারি পৃথিবীর অতি বিজ্ঞ লোকজনও অনেক সময় সে বাস্তবতাটাকে অনুধাবন করতে চাননা। তারা ভাবেন মোদি আর ট্রাম্প এর ম্যাজিক বুঝি শেষ হতে চলল! হায়রে বোকার দল! মোদি কিংবা ট্রাম্প ম্যাজিক বলে কিছু নেই। নিজেদেরকে সমসাময়িক সবচেয়ে বড় মুসলমান বিদ্বেষী প্রমান করতে পারাই তাদের মূল ম্যাজিক। শুধু বেকারত্ব বৃদ্ধি কেন তাদের কারণে যদি তাদের দেশে দূর্ভিক্ষও হয় তবু তারা ততদিন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হবেন যতদিন তাদের চেয়ে বড় কোন মুসলমান বিদ্বেষীর জন্ম না হবে। সুতরাং এ সমস্ত ফিচার কিংবা জনমত জরিপ আমার কাছে একেবারে মূল্যহীন। কেননা মানুষ জনসমুক্ষে মানবতার কথা বলে কিন্ত ভোট কক্ষের অন্ধকারাচ্ছন্ন নির্জনতায় মানবতার আড়ালে তার চরিত্রের অন্ধকারচ্ছন্ন কুৎসিত দিকটি প্রকাশ করে।
    Total Reply(0) Reply
  • আকবর আলী ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    তবে এতটুক নিশিচত এদের ওখানে আগের রাতে ভোট হয় না
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    নির্বাচন বাংলাদেশে যেমন হয়েছে ভারতেও তেমনি হওয়ার আশংকা। দেশ বড় হওয়াই ব্যতিক্রম দেখাও যেতে পারে।
    Total Reply(0) Reply
  • ABDUL MAJID QUAZI ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    চল মোদি সুপ্রিম কোর্টে। প্রতিরক্ষা সচিবের প্রতিবাদ কর্ণপাত না করে নিজ সচিবালয় দিয়ে ও কোটিপতিকে ক্রয় চুক্তি দিয়ে দেশের নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে। আইন নিজের মন মত চলে না এই কথাটা গদি পেয়ে ভুলে গেছে বিজেপির শীর্ষ নেতারা।
    Total Reply(0) Reply
  • Musafir Abdullah ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    আমাদের থেকে শিখেছে!
    Total Reply(0) Reply
  • Biswajit Bhowmik ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    মোদি আবার ভারতের মসনদে আসছে
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Rezaul Karim Chy ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    আমি চাই মুদি ই আসুক।বিজেপি মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু।কিন্তু কংগ্রেস ধর্মনিরপক্ষেতার নামে মুসলমানদের পেছনে চাকু মেরেছে।তাছাড়া মুদির অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি আগ্রাসী মনোভাবের ফলে বৃহত্তর ভারতের ঐক্য নষ্ট হয়ে টুকরো টুকরো হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে যা আমাদের মত নির্যাতিত প্রতিবেশি রাষ্ট্রের জন্য মঙ্গলজনক।
    Total Reply(0) Reply
  • Bablu Billa ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    ভারতীয় দের উচিৎ দাঙ্গাবাজ মোদিকে বয়কট করা।
    Total Reply(0) Reply
  • Manirujjaman Babul ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    কংগ্রেস সরকার গঠন করবে আশা করি
    Total Reply(0) Reply
  • সত্য রায় ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
    ক্ষমতায় যতোদুর সম্ভব মোদি আসবে। কিন্তুু এই জয় যে সব কিছুর জয় না। এটাও ঠিক। যদিও ভোট দেওয়া মানুষের অধিকার, ভোট দিয়ে ভালোটাই জনগণ বেছে নিবে এটাই হবে তবে গনতন্ত্র যে সব সময় সঠিকটাই বেছে নিতে সহায়তা করে সেটাও না। গনতন্ত্র অনেক সময় নানা গ্যাড়াকলে পড়ে সবার জন্য সঠিক টা বেছে নিতে পারে না। এটাই গনতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা। যেমন মোদি জিতলে জিতে যাবে হিন্দুত্ববাদ,তবে এই হিন্দুত্ববাদ ক্ষমতায় আসুক তাতে কোন সমস্যা নেই। যদি সেটা জণগণকে এক করে,বিভেদ সৃষ্টি না করে,পরস্পরে প্রতি শ্রদ্ধা অর্জন ও বিশ্বাস স্থাপন করে। কিন্তুু মোদি ধর্মকে শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ব্যবহার করতেছে। মানুষের সাথে মানুষের ভাগ করে ফেলছে। যা হিন্দুত্ববাদ দিয়েই করেছে। এই হিন্দুত্ববাদ এখন উগ্রপন্থায় রূপ নিচ্ছে। যা একটা রাষ্ট্রর জন্য সুখকর না। তাই গনতন্ত্র অনেক সময় গোবরে গণেশ হয়ে থাকে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mejba Hasan ১২ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
    বিজেপি আসুক বা কংগ্রেস আসুক আমদের মাথাব্যথা নেই! সিমান্তে সহবাস্থান ও বড় ভাই সুলভ আছরন না করে!প্রতিবেশী দেশ হিসেবে যে সম্মান টুকু পায়,সেটাই দিলে হবে
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভোট

১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ