পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আটকের পর ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ১৫ লাখ টাকা আদায়ের অভিযোগে এক ওসিসহ ৬ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গতকাল (সোমবার) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. নুরুল আবছার। মহানগর আদালতের পিপি মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ৬ জন পুলিশের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালককে উপযুক্ত তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন।
মামলার আসামিরা হলেন- পতেঙ্গা থানার সাবেক ওসি ও নগরীর পাঁচলাইশ থানার বর্তমান ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া, পতেঙ্গা থানার এসআই প্রণয় প্রকাশ, আবদুল মোমিন, এএসআই তরুণ কান্তি শর্মা, কামরুজ্জামান ও মিহির কান্তি। এছাড়া পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত মো. ইলিয়াছ, মো. জসিম ও মো. নুরুল হুদা নামে আরও তিনজনকে আসামি করা হয়।
মামলার আরজিতে বাদী নিজেকে আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক পরিচয় দিয়েছেন। এতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১ জুন বিকেলে নগরীর পতেঙ্গা কাটগড় এলাকা থেকে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা নুরুল আবছারকে তুলে ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়ার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তার কাছ থেকে মোবাইল, গাড়ির চাবি ও টাকা-পয়সা কেড়ে নেওয়া হয়। এরপর তাকে আটক রাখা হয়। পরদিন দুপুর পর্যন্ত নুরুল আবছারকে ইয়াবা ব্যবসায়ী অপবাদ দিয়ে আটক রেখে ৩০ লাখ টাকা দিতে চাপ দেন পুলিশ সদস্যরা। পরে ১৫ লাখ টাকা তিনি এসআই কামরুজ্জামানের হাতে দেন। কিন্তু অবশিষ্ট ১৫ লাখ টাকা না দেওয়ার তাকে বিদেশি মদ উদ্ধারের একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে চালান দেওয়া হয়। ২৯ জুলাই তিনি জেল থেকে জামিনে বের হন।
এই বিষয়ে অভিযুক্ত ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, নুরুল আবছার নামে একজন মামলা করেছেন শুনেছি। তাকে আমরা বিশেষ মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার করেছিলাম এবং অভিযোগপত্রেও তার নাম রয়েছে। তবে অফিসিয়ালি এখনো আমরা বিষয়টি জানি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।