পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালীন শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদের অনুসারী ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী উগ্রপন্থী অস্ট্রেলীয় নাগরিক ব্রেন্টন ট্যারান্ট নির্বিচারে গুলি করে ৫০ মুসল্লিকে হত্যা করেছে। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) এক জ্যেষ্ঠ নেতা সেই গণহত্যার প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দিয়েছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের বরাত দিয়ে দৈনিক নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আইএসের মুখপাত্র আবু হাসান আল মুজাহির ৪৪ মিনিটের এক অডিও বার্তায় এই প্রতিশোধ নেয়ার কথা জানিয়েছেন। নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, দীর্ঘ ছয়মাসের নীরবতা ভেঙে আল মুজাহির প্রতিশোধের কথা আহ্বান জানালেন। আইএসের এই জ্যেষ্ঠ নেতা মুসলিমদের বিরুদ্ধে এমন নৃশংস হামলার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য সব মুসলিমদের আইএস যোদ্ধাদের সমর্থন করার আহ্বান জানিয়েছেন। আইএসের ওই জ্যেষ্ঠ নেতা অডিও বার্তায় বলেন, ‘দুই মসজিদে গণহত্যার এই দৃশ্য দেখে বোকা মানুষদের এবার জেগে ওঠা উচিত। আর তাদের ধর্মের ওপর এমন হামলার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য খিলাফতের (আইএস) সদস্যদের উৎসাহিত করা উচিত।’ আল মুজাহির এই গণহত্যাকে সিরিয়ায় তাদের শেষ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে চালানো গণহত্যার তুলনা করেন। তিনি আরও বলেন, ‘এই যে সিরিয়ার বাঘিজ, সেখানেও মুসলিমদের হত্যা করা হচ্ছে বোমাসহ পরিচিত অপরিচিত সব গণহত্যার অস্ত্র দিয়ে। নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।