Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাকিস্তানের যুদ্ধবিমানগুলো প্রস্তুত : পাকিস্তান বিমানবাহিনী

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ মার্চ, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

পাকিস্তান বিমান বাহিনী বা পিএএফের যুদ্ধবিমানগুলো মহাসড়কে অবতরণ এবং উড্ডয়নের মহড়া চালিয়েছে। দেশটির কয়েকটি স্থানের মহাসড়কে এ মহড়া চালানো হয়েছে। অবশ্য, পাক-ভারত উত্তেজনা যখন তুঙ্গে তখন এ মহড়া চালানো হলো। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে একে বিমানক্ষেত্রের বদলে বিকল্প স্থানে অবতরণ এবং উড্ডয়ন হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। এ ছাড়া অবতরণের পর যুদ্ধবিমানগুলোতে জ্বালানি ভরা হয়েছে এবং আকাশ যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র পুনরায় স্থাপন করা হয়েছে। উচ্চমাত্রার বিমান তৎপরতা চালানোর ক্ষেত্রে পিএএফের সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য এ অনুশীলন করার কথা বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় যোগাযোগমন্ত্রী মুরাদ সাঈদসহ সামরিক এবং বেসামরিক অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা মহড়া প্রত্যক্ষ করেছেন। এদিকে, পিএএফের সাবেক এয়ার কমোডোর জামাল হোসেইন দেশটির একটি সংবাদপত্রের সঙ্গে আলাপকালে জানান, পাক বিমান বাহিনী মাঝে মাঝেই এ ধরনের অনুশীলন চালিয়ে থাকে। একে বিকল্প অবতরণ হিসেবে অভিহিত করা হয় উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, সামরিক ঘাঁটির বিমানক্ষেত্র ব্যবহার করা সম্ভব না হলে তার প্রস্তুতি হিসেবে এমন মহড়া চালানো হয়। তিনি আরো জানান, ১৯৮০’এর দশকে পশ্চিমা বিমান বাহিনীতে বিকল্প অবতরণ এবং উড্ডয়নের ধারণার জন্ম হয়। প্রয়োজনের সময়ে যে সব স্থানকে বিকল্প বিমানক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে তা চিহ্নিত করতে শুরু করে তারা। সোজা এবং লম্বা সড়ককে কেন্দ্র করে এ ধারণার সৃষ্টি হয় বলে জানান তিনি। তিনি আরো জানান, গোটা দুনিয়াতেই বিকল্প ক্ষেত্রে অবতরণ এবং উড্ডয়নের অনুশীলন চালানো হয়। এটি এখন গৎ বাঁধা বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সুইডেনে এ বিষয়ের ওপর জোর দেয়া হয় বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, বিকল্প উড্ডয়নের জন্য কমপক্ষে দুই থেকে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ সোজা সড়ককে বেছে নেয়া হয়। বেসামরিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ধরণের সড়কের পাশে জ্বালানি ট্যাংক এবং অস্ত্র গুদাম স্থাপন করা হয়। ব্যস যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় বিকল্প বিমানক্ষেত্রে এ ভাবেই তৈরি হয়ে যায় বলে জানান তিনি। এ ছাড়া, শান্তির সময়ে জরুরি অবতরণের জন্য এ ধরণের স্থানকে ব্যবহার করা হয় বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, এ জন্যেই প্রতি দুই থেকে তিন মাস পরপর পাক বিমান বাহিনী বিকল্প অবতরণ এবং উড্ডয়ন সংক্রান্ত মহড়া চালায়। পার্সটুডে।



 

Show all comments
  • Sakhawat Khan ২০ মার্চ, ২০১৯, ১:১৯ এএম says : 0
    Pakistan is equipped with more high-tech aircrafts than that of the Indians. But militry might is not determined by Air force alone. Indian Army has lack of valour. Lets hope for the best of both the coubtries to escape confrontational approaches of politics.
    Total Reply(0) Reply
  • Md Nasir ২০ মার্চ, ২০১৯, ৩:২৪ এএম says : 0
    পাকিস্তানের একটি কাক মারার জন্য ভারতের এতো বড় খেসারত দিতে হচ্ছে,,,,,,,,,
    Total Reply(0) Reply
  • Khan Hasnain Leetu ২০ মার্চ, ২০১৯, ৩:২৬ এএম says : 0
    সবাই শত্রুতা ছেড়ে বন্ধু হও। আমরা অশান্তি চাইনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Hakim Molla ২০ মার্চ, ২০১৯, ৩:২৭ এএম says : 0
    good Pakistan
    Total Reply(0) Reply
  • ash ২০ মার্চ, ২০১৯, ৫:২৬ এএম says : 0
    THIS IS THE TIME TO PUSH INDIA & TAKE OVER KASHMIR !! BECAUSE INDIAN CONFIDENT NOW IN LOWEST LEVEL !! SO NOW OR NEVER !!
    Total Reply(0) Reply
  • Jalal Uddin Ahmed ২০ মার্চ, ২০১৯, ৯:৫৯ এএম says : 0
    Every peoples, every Country have right for own safety arrangements
    Total Reply(0) Reply
  • Muhammad Shafiuddin ২০ মার্চ, ২০১৯, ১০:০০ এএম says : 0
    এই- পারমানবিক বোমা গুলো- সাথে সংযুক্ত করাই তো -না কী???
    Total Reply(0) Reply
  • Enam Ahmed ২০ মার্চ, ২০১৯, ১০:০১ এএম says : 0
    Smart fighter.
    Total Reply(0) Reply
  • Syed Ahteshamul Haque ২০ মার্চ, ২০১৯, ১০:০২ এএম says : 0
    আশা করি ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীরা এই সুযোগে তাদের যা করনীয় তা তারা করে নিবে। মাওবাদী,অসাম, তামিল নাড়ু আর‌ও যারা স্বাধীনতাকামী আছে তারা তাদের আন্দোলন জোরদার করে ভারত থেকে বের হয়ে নতুন রাষ্ট্র গঠন করবে।এই সুযোগ কোনভাবেই তাদের হাত ছাড়া করা ঠিক হবে না। কারন ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন হতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করেছিল। এখন আমাদের উচিত ভারতের যারা স্বাধীনতাকামী আছে তাদেরকে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে স্বাধীন করে দেওয়া।তারাও আমাদের একসময় এ এরুপভাবে সাহায্য করে স্বাধীন করে দিয়েছিল। আর পাকিস্তানের গেরিলা বাহিনীর উচিত ভারতের অভ্যন্তরে ব্যাপকভিত্তিক হামলা চালিয়ে তাদের সক্ষমতা কে জানিয়ে দেওয়া। তাদের কে বুঝিয়ে দিতে হবে পাকিস্তানের সরকার ও সেনাবাহিনী ছাড়া ও আমরা ভারতকে ধ্বংস করে দিতে পারি। ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র যারা ভারতের কাছে থেকে আগে প্রতারিত হয়েছেন এই সময়ের ভারত কে বেকায়দায় ফেলে তাদের হিসাব কড়ায় গন্ডায় বুঝে নেওয়া। তাহলে ভারত বুঝবে পরের ক্ষতি করলে নিজের ক্ষতি কিভাবে হয়।
    Total Reply(1) Reply
    • ash ২৪ মার্চ, ২০১৯, ৬:৫১ এএম says : 4
      THATS RIGHT !! VAROT PAKISTANER MOKKA KHEA ODER CONFIDENT AKHON TOLANITE, TAI TO AKDOM CHUPSHE GASE !! AKHON OI SHUJOGTAI NEWA WCHITH
  • MD Ashraful ২০ মার্চ, ২০১৯, ১০:০২ এএম says : 0
    বাংলাদেশে সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করা উচিৎ যাতে ভারতীয় সেনারা পালিয়ে বাংলাদেশে না আসতে পারে
    Total Reply(0) Reply
  • সত্য পথের পথিক ২০ মার্চ, ২০১৯, ১০:০২ এএম says : 0
    কাশ্মিরের মুসলমানদের পক্ষে থাকা প্রতিটি মুসলমানের ইমানী দায়ীত্ব। তাই উপমহাদেশের যতো ইমানদার মুসলমান আছে তাঁরা সবাই সঙ্গত কারণেই পাকিস্থানের পক্ষে থাকা চাই
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ আব্দুস সালাম ২০ মার্চ, ২০১৯, ৪:৪৬ পিএম says : 0
    আমি মুসলমান হিসেবে কাশ্মিরী মুক্তিকামী ভাইদের স্বাধীনতা কামনা করি। কারণ এক মুসলমান আরেক মুসলমানের সাহায্য করা ঈমানী দায়িত্ব।
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ২৫ মার্চ, ২০১৯, ৫:১০ পিএম says : 0
    আমাদের সকলের উচিত যারা সাধীন চায় তাদের পক্ষে কথাবলা এবং তাদেরকে সাহায্য করা।আসাম তামিল লাডু তিপরা ও কাশ্মীরের জনগনের থাকতে হবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মহাসড়কে

২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ