বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ধলেরপাড় এলাকা থেকে জায়নাল আবেদীন(৫০) নামের ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত জয়নাল আবেদীন সদর উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের মো. মুসলিম উদ্দিনের ছেলে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুলিশ তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মো. রবি মিয়া(৩৫), মো. সেলিম মিয়া(২৬), মো. সাগর মিয়া(১৮) ও শাহিন শাহ (৪০) নামের ৪ জনকে আটক করেছে।
আটককৃত মো. রবি মিয়া জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার অজিতপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ মিয়ার ছেলে ও নিহত জয়নাল আবেদীনের দোকান কর্মচারী, সাগর মিয়া সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের ফেরদৌস মিয়ার ছেলে, মো. সেলিম মিয়া একই ইউনিয়নের ধলেরপাড় গ্রামের মানিক মিয়া ছেলে ও শাহেন শাহ একই গ্রামের আব্দুল মোতালেবের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীরা জানান, সোমবার দিনগত রাত সাড়ে ৮ টায় জয়নাল আবেদীন তার গ্রামের পাশে নিজ দোকানে যায়। পরে রাতে আর বাড়ি ফিরেনি। গতকাল ভোরে তার বাড়ির পাশর্^বর্তী গ্রাম ধোলাইপাড় ত্রিমুখী রাস্তার পাশে একটি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে লোকজন পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ধারনা করা হচ্ছে জয়নালকে উপরযুপরি ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা সুনামগঞ্জে আ.লীগ নেতার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার, আটক ৪সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ধলেরপাড় এলাকা থেকে জায়নাল আবেদীন(৫০) নামের ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত জয়নাল আবেদীন সদর উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের মো. মুসলিম উদ্দিনের ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুলিশ তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মো. রবি মিয়া(৩৫), মো. সেলিম মিয়া(২৬), মো. সাগর মিয়া(১৮) ও শাহিন শাহ (৪০) নামের ৪ জনকে আটক করেছে। আটককৃত মো. রবি মিয়া জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার অজিতপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ মিয়ার ছেলে ও নিহত জয়নাল আবেদীনের দোকান কর্মচারী, সাগর মিয়া সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের ফেরদৌস মিয়ার ছেলে, মো. সেলিম মিয়া একই ইউনিয়নের ধলেরপাড় গ্রামের মানিক মিয়া ছেলে ও শাহেন শাহ একই গ্রামের আব্দুল মোতালেবের ছেলে।পুলিশ ও স্থানীরা জানান, সোমবার দিনগত রাত সাড়ে ৮ টায় জয়নাল আবেদীন তার গ্রামের পাশে নিজ দোকানে যায়। পরে রাতে আর বাড়ি ফিরেনি। গতকাল ভোরে তার বাড়ির পাশর্^বর্তী গ্রাম ধোলাইপাড় ত্রিমুখী রাস্তার পাশে একটি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে লোকজন পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ধারনা করা হচ্ছে জয়নালকে উপরযুপরি ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।