প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
চলচ্চিত্রের ড্যাশিং হিরো হিসেবে পরিচিত সোহেল রানা দীর্ঘদিন ধরেই রাজনীতিতে সক্রিয়। তিনি জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য। নিজের রাজনীতির অভিজ্ঞতা নিয়ে সম্প্রতি তিনি কথা বলেছেন। এ সময়ের নায়ক-নায়িকাদের রাজনীতিতে আসা নিয়েও নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, আগে বুঝতে হবে রাজনীতি কি? রাজনীতি হচ্ছে দেশের জন্য কাজ করা। এমন যদি হয় আমি জীবনেও জনগণের পাশে দাঁড়াইনি, মাঠের রাজনীতি করিনি, তাহলে কি করে এমপি হওয়ার স্বপ্ন দেখবো? হুট করেই তো রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। এজন্য পরিশ্রম করতে হয়, মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যেতে হয়। মানুষের সুখ-দুঃখ কাছ থেকে বুঝতে পারলাম না, অথচ এমপি হওয়ার জন্য দৌড়ঝাপ করব- তা তো হতে পারে না। রাজনীতে হচ্ছে, দেশ এবং জনগণের জন্য কাজ করা। সোহেল রানা উদাহরণ দিয়ে বলেন, এক সময় নায়িকা কবরী রাজনীতিতে এসেছেন। তিনি বিগত সময়ে জনগণের পাশে থেকে কাজ করেছেন। আমি দেখেছি, শূটিংয়ে থেকেও তিনি রাজনীতির বই পড়তেন। কন্ঠশিল্পী মমতাজ তার বাবার সাথে পথে পথে জনগণের জন্য কাজ করেছেন, পরিশ্রম করেছেন। এখন সবাই যদি ফারুখ, মততাজ আর কবরী হতে চাই তা কী মানানসই হবে? এটা তো সম্ভব না। চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের সমালোচনা করে তিনি বলেন, অপু কোথায় রাজনীতি শিখেছে জানি না। আদৌ সে রাজনীতি বুঝে কিনা আমার জানা নেই। তাহলে কেন সে রাজনীতি আসতে চাচ্ছে? আমার মনে হয়, তাকে যদি পার্লামেন্ট বানানটা ইংরেজিতে লিখতে বলা হয় সে পারবে না। শুধু অপু না আরও অনেকে আছে যারা পারবে না। তাহলে পার্লামেন্টে বসে কি ইয়েস-নো বলার জন্য তারা এমপি হবেন? তাদের মনে রাখতে হবে, পার্লামেন্ট অভিনয়ের জায়গা নয়, এটা রাজনীতির জায়গা। সাধারণ মানুষের সাথে মিশে, তাদের মনের কথা বুঝে তারপর রাজনীতিতে আসা উচিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।