নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দীর্ঘ এক যুগ ধরে তাদের দ্বৈরথ মাতিয়ে রেখেছে পুরো ফুটবল দুনিয়াকে। প্রতি বছরের মত এ বছরেও দুজন মেতেছিলেন একে অপরকে ছাড়িয়ে যেতে। কিন্তু বছর মাঝামাঝি স্পেন ছেড়ে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো পাড়ি জমান ইতালিতে। তাতেও কমেনি দুই তারকাকে ঘিরে ভক্ত-সমর্থকদের হিসেব-নিকেষ। বছর শেষে সেই লড়াইতে দুই গোলের ব্যবধানে জিতলেন লিওনেল মেসি।
জাতীয় দল এবং ক্লাবের হয়ে ৫১টি গোল করেছেন বাসা তারকা। অন্যদিকে বছরের শেষ ম্যাচে জোড়া গোল করেও মেসির থেকে দুই গোলে পিছিয়ে থেকে ৪৯ গোল করে ২০১৮ বছরটি শেষ করলেন জুভেন্টাস ফরোয়ার্ড। জাতীয় দলের হয়ে মেসি ২০১৮ সালে ৫ ম্যাচে করেছেন ৪ গোল এবং ৩টি এসিস্ট। যেখানে রোনালদো ৭ ম্যাচে করেছেন ৬ গোল এবং এসিস্ট মাত্র ১টি। ক্লাবের ম্যাচে অবশ্য রোনালদোকে গোলে পেছনে ফেলেন মেসি। ৪৯টি ম্যাচে ৪৭টি গোল করার পাশাপাশি করেছেন ২৬টি এসিস্ট। রোনালদো ৪৬টি ম্যাচে করেছেন ৪৩টি গোল এবং এসিস্ট ছিল ১৩টি।
সব মিলিয়ে ২০১৮ সালে ৫৪ ম্যাচে ৫১টি গোলের পাশাপাশি মেসির ছিল ২৬টি এসিস্ট। রোনালদো সেখানে ৫৩টি ম্যাচ খেলে করেছেন ৪৯টি ম্যাচ, যেখানে এসিস্ট ১৩টি। গোলের সংখ্যার দিক দিয়ে মেসির কাছাকাছি থাকলেও এসিস্টের দিক দিয়ে রোনালদোর ডাবল এসিস্ট করেছেন মেসি। অন্যদিকে, শেষ ৮ বছরের ভেতর ২০১৮ সালেই রোনালদো প্রথমবারের মত গোলের হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করতে পারেননি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাঁর আগের সেই ধারও কিছুটা কমতে শুরু করেছেন।
রোনালদোর গোল সংখ্যার মত মেসির গোল সংখ্যাও পড়তির দিকে। যদিও বছরটি তিনি গোলের হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে শেষ করেছেন তবুও গেল দুই বছরের তুলনায় তার গোল সংখ্যা ছিল কম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।