নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বার্সেলোনায় দ্বিতীয় অধ্যায় গত জুলাইয়ে শেষ করে মেক্সিকোর শীর্ষ লিগের ক্লাব ইউনিভার্সিদাদ ন্যাসিওনালে (ইউএনএএম) যোগ দেন দানি আলভেজ। ৩৯ বছর বয়সী রাইটব্যাক বার্সায় প্রথম মেয়াদে (২০০৮–২০১৬) থাকতে মুখোমুখি হয়েছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। পর্তুগিজ তারকা তখন রিয়াল মাদ্রিদে। রোনালদোর বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা এবং পেলে ও লিওনেল মেসির মধ্যে কে সেরা, এসব নিয়ে ইএসপিএনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন আলভেজ।
পেশাদার ফুটবলে সব মিলিয়ে ৪৭টি শিরোপা জিতেছেন আলভেজ। পেশাদার ফুটবলে তার চেয়ে সফল কেউ নেই। মেক্সিকোর সাবেক ফরোয়ার্ড ও ইএসপিএনের সংবাদকর্মী হুগো সানচেজ আলভেজের সাক্ষাৎকার নেন। সেখানে রোনালদোকে সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ হিসেবে উল্লেখ করে আলভেজ বলেছেন, ‘ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, সে (মাঠে) এক সেকেন্ডের জন্যও স্বস্তিতে থাকতে দেবে না। তার বিপক্ষে আমি খুব খারাপ করিনি, তবে কাজটা কঠিন। কারণ, সে গোলমেশিন।’
মেসি যেমন অন্তরঙ্গ বন্ধু, তেমনি আর্জেন্টাইন তারকাকে মাঝেমধ্যেই সেরা খেলোয়াড় বলে থাকেন আলভেজ। বার্সায় থাকতে এমন কথা অযুতবার বলেছেন। ইএসপিএনের সাক্ষাৎকারে আলভেজের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, পেলে ও মেসির মধ্যে কাকে বেছে নেবেন? আলভেজের উত্তর, ‘একটা কারণে পেলেকে বেছে নেব; তিনি ফুটবল খেলাটা পাল্টেছেন। আর মেসি একটা প্রজন্ম পাল্টেছে। ফুটবলকে ছাপিয়ে যাওয়া মানুষদেরই আমি পছন্দ করব, আর আমি তো ব্রাজিলিয়ান। পেলের এই বিতর্কে (সর্বকালের সেরা) থাকা উচিত নয়। আমাকে যদি জিজ্ঞেস করেন, ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় কে? আমি মেসিকে বেছে নেব। পেলের এখানে জায়গা নেই।’
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ২০০৯ সালে রিয়ালে যোগ দেন রোনালদো। স্প্যানিশ ক্লাবটি ছাড়েন ২০১৮ সালে। রোনালদো রিয়ালে থাকতে বার্সার সঙ্গে ভীষণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল মাদ্রিদের ক্লাবটির। তখন ‘এল ক্লাসিকো’য় রোনালদোকে আটকানো ছক কষতে ব্যস্ত সময় পার করতেন আলভেজ–পুয়োলরা। মেসির সঙ্গে তার বন্ধুত্বের শুরুও বার্সাতেই। ডান প্রান্তে আলভেজের পাস থেকে মেসির গোল—বার্সায় দৃশ্যটা বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছিল। সেসব দিন যেমন ফুরিয়েছে, আলভেজেরও বয়স বেড়েছে। অবসর নেবেন কবে—এই প্রশ্নের উত্তরটি আলভেজ ছেড়ে দিলেন সময়ের হাতে, ‘আমি পারফর্ম করতে পছন্দ করি। এখনো (ইউএনএএম) ওদের সঙ্গে এক বছর সময় আছে। ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবি না। কারণ, কী হবে জানি না। জীবন যেদিকে নিয়ে যাবে সেদিকেই যাব। (মজা করে) মেসি যদি আমাকে পাস দেয়, তাহলে ৫০ বছর বয়সেও খেলব।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।