Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

চিঠিপত্র

এনটিআরসির নিবন্ধিত শিক্ষক

সাধন সরকার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। | প্রকাশের সময় : ১৯ আগস্ট, ২০১৮, ১২:০২ এএম

অনেক আলোচনা-সমালোচনার পর বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ গত ১০ জুলাই নিবন্ধিত শিক্ষকদের (১ থেকে ১৩তম) জাতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে। এ প্রশংসনীয় উদ্যোগের ফলে স্কুল-কলেজ মিলিয়ে সারা দেশের প্রায় পাঁচ লাখের বেশি নিবন্ধিত শিক্ষকের মধ্যে নিয়োগ পাওয়া নিয়ে আশার সঞ্চার হয়েছে। তবে ২০১৫ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা ম্যানেজিং কমিটির পরিবর্তে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের হাতে গেলেও সমস্যার পাহাড় টপকে যথাসময়ে শিক্ষক নিয়োগে আলোর দিশা অধরাই থেকে গেছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে শূন্যপদের চাহিদা কমে আসায় কর্তৃপক্ষের সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত না নেওয়ার কারণে সমস্যার জটিলতা বেড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শূন্যপদ থাকলেও গত চার বছরে মাত্র ছয় হাজারের মতো শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পদ শূন্য থাকার কারণে পাঠদানসহ সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে এবং পড়ছে। যথাসময়ে নিয়োগ না হওয়ায় চাকরিপ্রত্যাশী নিবন্ধিত অনেক শিক্ষক হতাশায় দিন পার করছেন। এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ বলেছিল, ১৩তম নিবন্ধনধারীদের আলাদাভাবে সরাসরি নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু সেভাবে কোনো কাজ এখনো হয়নি। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন জানাই।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন