নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
লা লিগা মানেই যেন লিওনেল মেসি। স্পেনের শীর্ষ দৈনিক মার্কা’তো মেসির উদযাপনের মুহূর্তের একটি ছবি দিয়ে গতকালের প্রচ্ছদই করে দিয়েছে এই শিরোনামে ‘তু লিগা’ (তোমার লিগ)। খুব কি ভুল বলা হলো?
ক্যারিয়ার জুড়ে রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলায় যেন অপ্রতিদ্ব›দ্বী এক নাম মেসি। প্রতিদিনই গড়ছেন নতুন ইতিহাস, লিখছেন মাইলফলক। গেলপরশু দেপোর্তিভো লা করুনার মাঠ থেকে যখন লা লিগার শিরোপা পুনরুদ্ধার করল বার্সেলোনা, ঐ ম্যাচের মেসির নামটি উজ্জ্বল এক কীর্তিতে। লা লিগার ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে সাত মৌসুমে ৩০ বা তার বেশি গোল করেছেন বার্সেলোনা তারকা।
দেপোর্তিভোর মাঠে দলের দ্বিতীয় গোল করে অনন্য কীর্তিটি গড়েন মেসি। ৩৮তম মিনিটে ডান দিক থেকে পায়ের বাইরের অংশ দিয়ে উঁচু করে দূরের পোস্টে বল বাড়ান লুইস সুয়ারেজ। আর দুরূহ কোণ থেকে ভলিতে গোলটি করেন পাঁচবারের বর্ষসেরা ফরোয়ার্ড।
২০০৯-১০ মৌসুমে প্রথমবার লিগে ৩০ গোল করেছিলেন মেসি। এরপর টানা তিন মৌসুমে এই সাফল্য ধরে রাখেন তিনি। ২০১১-১২ মৌসুমে লিগে ৫০ গোলের অবিশ্বাস্য কীর্তি গড়েছিলেন মেসি। পরের মৌসুমে করেছিলেন ৪৬টি। মাঝে শুধু ২০১৩-১৪ মৌসুমে ৩০ গোলের মাইলফলক ছুঁতে পারেননি মেসি। ২০১৪-১৫ মৌসুমে ৩৮ ম্যাচ খেলে ৪৩ গোল করেছিলেন তিনি। আর গত মৌসুমে লিগে ৩২ ম্যাচে করেন ৩৭ গোল।
দেপোর্তিভোর বিপক্ষে শেষ দিকে তিন মিনিটের ব্যবধানে আরও দুই গোল করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন মেসি। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত লিগে তার মোট গোল ৩২টি। হাতে ম্যাচ বাকি আরও চারটি। ম্যাচটি ৪-২ গোলে জিতে ২৫তম লা লিগা শিরোপা জিতেছে বার্সেলোনা।
লা লিগায় মেসি ৪১৫ ম্যাচ খেলে প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছেন ৩৮১ বার। সব ধরনের প্রতিযোগিতায় বার্সার জার্সিতে ৬৬৬ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ৫৬১টি। কোপা দেল রে’তে মেসি খেলেছেন ৬৮ ম্যাচ, গোল করেছেন ৪৮টি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১২৫ ম্যাচ খেলে বার্সার প্রাণভোমরা গোল করেছেন ১০০টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।