পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
হাইওয়েতে মোটরসাইকেল
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে প্রতিদিন প্রায় মোটরসাইকেল আরোহী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। এর মধ্যে হোতাপাড়ায় অবস্থিত ফুয়াং ফুডের একজন ব্যবস্থাপকও রয়েছেন। হাইওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার পেছনে রয়েছে বেশিরভাগই আইন না মানা ও গতিজনিত কারণ। যারাই বাইক চালান তাদের সবার আগে প্রয়োজন সেফটি ইনস্ট্রমেন্ট পরিধান করা। আইন মানতে গেলে অবশ্যই আপনাকে গতি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। তবে হাইওয়েতে যেহেতু সব ধরনের গাড়ির গতি বেশি থাকে, সেহেতু একেবারে আস্তে চালানোও বিপজ্জনক হতে পারে। সবসময় লুকিং গ্লাসের দিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং পেছনের গাড়ির গতিবেগ বোঝার চেষ্টা করতে হবে। ইদানীং বেশিরভাগ সময়ই দেখা যাচ্ছে, পেছন দিয়ে ধাক্কা দেওয়ার ফলেই দুর্ঘটনা বেশি হচ্ছে। আরেকটি বড় কারণ হলো, হাইওয়েগুলোতে রিকশা বা ছোট যানবাহনগুলো বিপরীত দিক থেকে চলাচল করে। এদেরকে সাইড দিতে গিয়ে অনেক সময়ই দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। ডান পাশের কোনো গাড়িকে ওভারটেক করতে দিতে চাইলে বাম সাইড দিয়ে খুব সহজে আপনি যেতে পারবেন কিনা এটা দেখে নেওয়া দরকার। এ জন্য অবশ্যই আপনার গাড়ির গতিবেগ অর্ধেকে নামিয়ে আনা প্রয়োজন বলে মনে করি। হাইওয়েগুলোতে কুকুর জাতীয় প্রাণী বড় ধরনের হুমকি। যদি দূর থেকে দেখেন কুকুর আছে, তবে আগে থেকেই গতি কমিয়ে আনুন এবং কুকুরের গতিবেগ দেখে গাড়ি দ্রæত চালানো শুরু করুন। রাস্তা পারাপার হওয়া লোকজনও বড় হুমকি। উপরোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল করে চললে কিছুটা হলেও দুর্ঘটনা কমে যেতে পারে। তবে প্রথমেই উচিত হেলমেটসহ সব সেফটি ইনস্ট্রমেন্ট পরিধান করে ট্রাফিক আইন মেনে চলা।
সাঈদ চৌধুরী
শ্রীপুর, গাজীপুর
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।