পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে সম্পর্ক থাকায় ইরাকে কমপক্ষে ৩০০ জনকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কয়েক ডজন বিদেশী। ইরাকের বিচার বিভাগের সূত্র এ কথা জানিয়েছে গত বুধবার। অভিযুক্ত এসব ব্যক্তির বিচার হয়েছে দুটি আদালতে। একটি আদালত জিহাদিদের শক্ত ঘাঁটি মসুলের কাছে। অন্যটি বাগদাদে। সেখানে বিদেশী ও নারীদের বিচার করা হয়। জানুয়ারি থেকে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে ৯৭ বিদেশী নাগরিককে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়েছে ১৮৫ জনকে। অভিযুক্ত নারীদের মধ্যে বেশির ভাগই তুরস্কের এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের। জানুয়ারিতে ইরাকের একটি আদালত জার্মানির এক নারীকে আইএসের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পায়। অন্যদিকে মঙ্গলবার ফ্রান্সের এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়। ইরাকের সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মুখপাত্র আবদেল সাত্তার বায়রাকদার এক বিবৃতিতে বলেছেন, মসুলের কাছে তেল কাইফের আদালতে ২১২ জনকে দেয়া হয়েছে মৃত্যুৃদন্ড। এ ছাড়া ১৫০ জনকে দেয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদন্ড। জেল দেয়া হয়েছে ৩৪১ জনকে। উল্লেখ্য, ডিসেম্বরে আইএসমুক্ত ঘোষণা করা হয় ইরাপককে। এক সময় এই আইএস দেশটির এক তৃতীয়াংশ নিয়ন্ত্রণ করতো। সোমবার সেখানকার আইনমন্ত্রী বলেছেন, সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত ১১ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। বিবিসি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।