পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিন সারাদেশে ১২ হাজার ৮৮৭ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের কারণে বহিষ্কার হয়েছে ৪৩ জন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে গতকাল (রোববার) এই তথ্য জানানো হয়। এদিকে ময়মনসিংহের ফুলপুরে ভূল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহাণের কারণে বিক্ষোভ করেছে পরীক্ষার্থীরা। এখানে ৪৬ জনকে ২০১৬ সালের প্রশ্নের পরিবর্তে ২০১৫ সালে প্রশ্নপত্র দেয়া হয়। পরীক্ষার প্রথম দিনে গতকাল এইচএসসিতে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্র এবং বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্রের (ডিআইবিএস) পরীক্ষা হয়েছে। আর মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে কুরআন মাজিদ এবং এইচএসসি ভোকেশনালে বাংলা-২ [সৃজনশীল (নতুন/পুরাতন সিলেবাস)] (১১২১) ও বাংলা-১ [সৃজনশীল (নতুন/পুরাতন সিলেবাস)] (১১১১) পরীক্ষা হয়েছে। আর কারিগরি বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন কমার্সে বাংলা-২ ও বাংলা-১ (সৃজনশীল) এবং ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় বাংলা-২ (নতুন সিলেবাস) ও বাংলা-১ (সৃজনশীল, নতুন সিলেবাস) পরীক্ষা ছিল। প্রথম দিন ঢাকা বোর্ডে ২ হাজার ১৬৯ জন, চট্টগ্রামে ৮৫৭ জন, রাজশাহীতে ১ হাজার ২৭৬ জন, বরিশালে ৬৭১ জন, সিলেটে ৭৩৭ জন, দিনাজপুরে ১ হাজার ৪৮ জন, কুমিল্লায় ১ হাজার ৪৪৫ জন এবং যশোরে ১ হাজার ৩৫৮ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এছাড়া মাদরাসা বোর্ডে ১ হাজার ৭৯৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ১ হাজার ৪৮৮ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে নকলের দায়ে কারিগরি বোর্ডে ৩২ জন, মাদরাসা বোর্ডে ৮ জন এবং রাজশাহী, দিনাজপুর ও যশোর বোর্ডে একজন করে পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল ১২ লাখ ১৮ হাজার ৬২৮ জন। মোট দুই হাজার ৪৫২টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
কাউখালী (পিরোজপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গতকাল রবিবার সারা দেশে এইচএসসি পরীক্ষা-২০১৬ অনুুষ্ঠিত হয়। কাউখালীতেও গতকাল বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে কাউখালী মহিলা কলেজ কেন্দ্রে সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে পরীক্ষার্থীরা কেউ কান্নায় ভেঙে পড়েছে। তাদেরকে প্রশ্ন করা হলে শিক্ষার্থীরা বলেন, শেষ ঘন্টা বাজার আগেই নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার খাতা নিয়ে যায়। নিয়ম অনুযায়ী ৫-১০ মিনিট পূর্বে মৌখিক কিংবা ঘন্টা বাজিয়ে সতর্ক করা হয়। কিন্তু তা না করে হঠাৎ করে সময় শেষ না হওয়ার আগেই শিক্ষার্থীদের খাতা নিয়ে যায়। এ নিয়ে বাইরে গ-গোলের সৃষ্টি হয়। কর্তব্যরত পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেয়। এ বিষয়ে মহিলা কলেজের প্রভাষক জগদীশ কুন্ড বলেন, একটু ভুল হয়ে গেছে।
টেকনাফ উপজেলা সংবাদদাতা জানান, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এইচএসসি এবং আলিম পরীক্ষা সারাদেশের ন্যায় টেকনাফে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার সকাল ১০টায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পদচারণায় কেন্দ্রগুলি মুখর হয়ে উঠে। সকালে রঙ্গিখালী মাদরাসা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, পরীক্ষার্থীরা ১ম দিনের কোরআন মাজিদ বিষয়ে সুন্দরমত অংশ নিচ্ছে। কেন্দ্রটিতে কোন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলনা। সাড়ে ১১টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিউল আলম কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন। এবারে পুরো উপজেলার ২টি পরীক্ষা কেন্দ্রে মোট ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্টানের ৩১০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। রঙ্গিখালী দাঃ উঃ ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩টি প্রতিষ্ঠানের ৫০ জন ছাত্র ও ৫৫জন ছাত্রী সহ মোট ১০৫ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। তবে ১ম দিনের পরীক্ষায় ৫জন আংশিক পরীক্ষার্থী অংশ নেয়নি। এজাহার বালিকা কেন্দ্রে টেকনাফ ডিগ্রী কলেজের ১১১ জন ছাত্র ও ৮৯জন ছাত্রীসহ ২০০জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৭জন অংশ নিয়েছে। এই কেন্দ্রে ৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়নি।
নাটোর জেলা সংবাদদাতা জানান, নাটোরে শান্তিপূর্ণভাবে এইচএসসি এবং সমমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই জেলায় কোন বহিষ্কার নেই। জেলার সাতটি উপজেলার মোট ১৮টি কেন্দ্রে এবারে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৫ হাজার ৫৭৫জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ১৮টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ১০ হাজার ৩জন, আলীম পরীক্ষার পাঁচটি কেন্দ্রে ৫৩৩ জন এবং বিএম-ভোকেশনাল শাখার ১০টি কেন্দ্রে পাঁচ হাজার ৩৯ জন ছাত্র-ছাত্রী। পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা নাটোর জেলা প্রশাসনের সাধারণ শাখার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন আহমেদ জানান, জেলার সর্বত্র শান্তিপূর্ণভাবেই পরীক্ষা হয়েছে এবং কোথাও কোন বহিষ্কার নেই তবে প্রথম দিনে বাংলা প্রথম পত্রে সব মিলিয়ে মোট ১৮৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান,
মঠবাড়িয়ায় গতকাল রোববার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। প্রথম দিনের পরীক্ষায় উপজেলার ৪টি কেন্দ্রে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৪৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। ৫টি কেন্দ্রে মোট ৪০জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলো। মঠবাড়িয়া সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) গোলাম মোস্তফা জানান, তার কেন্দ্রে সম্পূর্ণ নকল মুক্ত পরিবেশে প্রথম দিনে ৩৮৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। মহিউদ্দিন আহমেদ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আজিম উল হক জানান, তার কেন্দ্রে (ভেন্যু) প্রথম দিনে ১১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। বাদুরা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কামিল মাদ্রসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কালাম শরীফ জানান, তার কেন্দ্রে প্রথম দিনে ১৭২ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন। টিকিকাটা নূরীয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর জানান, তার কেন্দ্রে প্রথম দিনে ২১৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। সাফা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রণজিৎ চন্দ্র মিস্ত্রি জানান, তার কেন্দ্রে প্রথম দিনে ৫৩৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান,
রবিবার সকালে সারা দেশের ন্যায় রাজবাড়ীতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি ভোকেশনাল ও আলিম পরীক্ষা শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে রাজবাড়ী সরকারী আদর্শ মহিলা কলেজ ও রাজবাড়ী সরকারী কলেজে গিয়ে দেখা যায় অনেক উৎসাহ আর উদ্দীপনা নিয়ে পরীক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ করছে। প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে এবং নকলমুক্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করার জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে প্রবেশের পূর্বে ছাত্র-ছাত্রীদের তল্লাশী করে প্রবেশ করানো হচ্ছে। এ বছর রাজবাড়ী জেলার এইচএসসিতে ৭ হাজার ৯ শত ৭৩ জন, ভোকেশনালে ২ শত ৫৮ জন এবং আলিম পরীক্ষায় ৬ শত ৯৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেছে।
সিলেট অফিস জানান, সিলেটে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কোথাও কোনো গোলযোগের ঘটনা ঘটেনি। প্রথম দিন রোববার বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এদিন সিলেট শিক্ষা বোর্ডে ৭৩৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।
সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মইনুল ইসলাম জানান- অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সিলেট জেলায় ২৫৪ জন, সুনামগঞ্জ জেলায় ৯৭ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ১১৩ জন ও হবিগঞ্জ জেলায় ছিল ২৫৩ জন। উল্লেখ্য, এবার সিলেট শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৫৫ হাজার ৮৬৪ জন।
নারায়ণগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ছিল ১৭৯ জন। তবে, প্রথম দিনে কোনো বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেনি। গতকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে যান জেলা প্রশাসক আনিছুর রহমান মিঞা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও উন্নয়ন) শাহীন আরা বেগমসহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।
জেলা প্রশাসনের শিক্ষা শাখার কর্মকর্তা নাসরিন জানান, ১৩টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল ১২ হাজার ৮৩৭ জন। অনুপস্থিত ছিল ১৪৫ জন। আলিম পরীক্ষায় ৬টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ছিল ৯৭৯ জন। অনুপস্থিত ছিল ৩১ জন। কারিগরি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৬৮ জন। তার মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ৩ জন। তবে কোনো বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেনি।
ফুলপুর (ময়মনসিংহ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ফুলপুরে ৪৬ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে রোববার ২০১৬ সিলেবাসের প্রশ্নের পরিবর্তে ভুলক্রমে ২০১৫ সনের সিলেবাসের প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, এইচএসসি পরীক্ষায় ফুলপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজ পরীক্ষা কেন্দ্রের ৮নং কক্ষে ২০১৬ সিলেবাসের ৪৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছেন। রোববার বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষায় এসব পরীক্ষার্থীকে ২০১৬ সিলেবাসের পরিবর্তে ভুলক্রমে ২০১৫ সনের সিলেবাসের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করে পরীক্ষা নেওয়া হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থীরা বের হয়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। পরে কেন্দ্র সচিব পরীক্ষার্থীদের অসুবিধা না হওয়ার আশ্বাস দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। ফুলপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ কেন্দ্র সচিব রওশন আরা বেগম জানান, আমাদের ভুলের জন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে, যা পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বুঝতে পারলে সংশোধন করা যেত। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সাথে কথা হয়েছে। তিনি উত্তরপত্রগুলো আলাদা পাঠাতে বলেছেন। পরীক্ষার্থীদের তেমন ক্ষতি হবে না। এ ঘটনার জন্য কেন্দ্র পরিদর্শকগণের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে রোববার থেকে শুরু হওয়া এইচএসসি পরীক্ষার ১ম দিনে বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষায় উপজেলার ৪টি কেন্দ্রে ২৪ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে রহনপুর ইউসুফ আলী কলেজ কেন্দ্রে ৭২৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭১৬ জন, রহনপুর মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৪৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৪০ জন, গোমস্তাপুর এসএম কলেজ কেন্দ্রে ১৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭৩ জন ও চৌডালা জহুর আহমেদ কেন্দ্রে ১১০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। উল্লেখ্য, উপজেলার ৮টি কলেজ থেকে এবার ১ হাজার ৪শ’ ৫৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার কথা ছিল। এছাড়া প্রসাদপুর ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে আলিম পরীক্ষায় ২৩০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।