পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : সিরিয়া ও ইরাকে অবস্থান হারানোর বিপরীতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে যোদ্ধা মোতায়েনের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থানকে যথেষ্ট সংহত করেছে আইএস। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রæয়ারি) কমনওয়েলথ অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস এন্টি-টেররিজম সেন্টারের (সিআইএস এটিসি) প্রধান কর্নেল জেনারেল অ্যান্ড্রে নোবিকভ এ কথা বলেন। সিআইএস সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে নোবিকভ বলেন, “আইএস (দায়েশ) পদাতিক বাহিনীর একটা বড় অংশ ধ্বংস হওয়ার পর, তাদের একাংশকে অন্যান্য অঞ্চলে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। সিরিয়া ও ইরাকে অবস্থান হারানোর বিপরীতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে নতুন করে দায়েশের সদস্যদের মোতায়েন করা হচ্ছে।” যুক্তরাষ্ট্র আইএসসহ এ অঞ্চলে সক্রিয় বিভিন্ন সন্ত্রাসী গ্রæপগুলোকে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে। চলতি মাসের শুরুতে ইরানের সেনা প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ হোসেই বাকেরি অভিযোগ করেছেন যে, সিরিয়া ও ইরাকে পরাজয়ের পর সন্ত্রাসীদের আফগানিস্তানে পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। একই মাসে, দামেস্ক বলেছে যে বিভিন্ন সময়ে আইএসবিরোধী অভিযানের আগ দিয়ে সন্ত্রাসী নেতাদের উদ্ধার করেছে মার্কিন আকাশযানগুলো। এমনকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যখন অভিযানে নেমেছে সিরিয়ান বাহিনী, তখন তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন বাহিনী ‘দুর্ঘটনামূলক’ হামলার নাটকও করেছে। মার্কিন জোট বাহিনী অবশ্য এই ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। সাউথ এশিয়ান মনিটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।