পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানে আরো ৩ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত নতুন আফগান নীতির আওতায় এসব সেনা মোতায়েন করা হলো। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। পেন্টাগন এর আগে জানিয়েছিল- আফগানিস্তানে তাদের ১১ হাজার সেনা মোতায়েন করা রয়েছে। নতুন করে তিন হাজার সেনা মোতায়েনের ফলে আফগানিস্তানে মর্কিন সেনা সংখ্যা বেড়ে ১৪ হাজার হলো। রাজধানী ওয়াশংটন ডিসিতে পেন্টাগনের জয়েন্ট স্টাফের পরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল কেনেথ ম্যাকেঞ্জি গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানান, “আফগানিস্তানে সেনা মোতায়েন আমরা সম্পন্ন করেছি। এখন আফগানিস্তানে মোতায়েন করা সেনা সংখ্যা ১৪ হাজারের কিছু কম বা বেশি হবে। গত ২১ আগস্ট প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার নতুন আফগান নীতি ঘোষণা করেন এবং দেশটিতে বাড়তি সেনা মোতায়েনের কথা জানান। এর আগে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় গেলে ১৬ বছরের আফগান যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটাবেন। কিন্তু পরে তিনি জানান, হোয়াইট হাউজে আসার পর তার সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এসেছে। তবে সামরিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, লাখ লাখ সেনা পাঠিয়ে যেখানে আফগান সমস্যার সমাধান করা যায় নি সেখানে নতুন করে তিন হাজার সেনা পাঠিয়ে এ সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে তা পরিষ্কার নয়। এএফপি, এপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।