পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, ইসলাম মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করেছে।
ইসলামই পারে অশান্ত দুনিয়ায় শান্তির সুতাবাস বয়ে দিতে। ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেদের ঈমান নষ্ট করা যাবে, কিন্তু ইসলামের কোন কিছুই হবে না। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেও বুঝতে পেরেছেন তাঁর নৌকায় বাম-রাম ও নাস্তিকরা ভর করেছে। যেহেতু বুঝতে পেরেছেন সময় থাকতে বাম ও নাস্তিক মন্ত্রীদের মন্ত্রী পরিষদ থেকে বহিস্কার করুন। অন্যথায় নৌকা আজীবনের জন্য ডুবতে পারে। এই সকল নাস্তিক মন্ত্রীরা সবসময়ই ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে দেখা যায়। তাদের প্ররোচনায়ই ইসলামের বিরোধিতা সবচেয়ে বেশি হয়। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী বক্তব্য বিবৃতি দিয়ে দেশে নতুন নতুন সঙ্কট সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে ব্যস্ত এই বাম ও নাস্তিকরা। কাজেই সময় থাকতে এদের সরান এবং মূর্তিসহ সকল ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকুন। মুসলমানের দেশে ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে তার আখের ভাল হয় না। তাই প্রধানমন্ত্রীর উচিত উল্লেখিত তিন মন্ত্রীসহ তাদের সমর্থিত মন্ত্রীদের মন্ত্রী সভা থেকে বহিস্কার করা। একই সাথে উচিত এই তিনমন্ত্রীর সমর্থনপুষ্ট বাম-রাম নেতাদের সাথে সরকারের সম্পর্ক ছিন্ন করা।
গতকাল সকালে বরিশালের চরমোনাই মাদরাসা ময়দানে ১৫ দিনব্যাপী বিশেষ তালিম তারবিয়াতের ১১তম দিনের আলোচনায় পীর সাহেব চরমোনাই উপরোক্ত কথা বলেন। এতে পীর সাহেব চরমোনাই ছাড়াও নায়েবে আমীরুল মুজাহিদীন প্রিন্সিপাল মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, আল্লামা মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম, মাওলানা মুজিবুর রহমান কালিশ্বরী, মাওলানা জিয়াউল করীম, মুফতী এছহাক মু. আবুল খায়ের চেয়ারম্যানসহ দরবারের খলিফাগণ আলোচনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।