প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
শাবানা খানের (তাপসী পান্নু) শৈশবটা খুব স্বাভাবিক ছিল না। একসময় তাকে কিশোর সংশোধনালয়েও কাটাতে হয়েছে খুন করার জন্য, তাও আবার নিজের বাবাকে। মায়ের ওপর খুব নির্যাতন করত তার বাবা। একদিন মায়ের হয়ে বাবার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ালে তার হাতে খুন হয় তার বাবা। কলেজে উঠে সে মার্শাল আর্ট শেখে। তার জন্মদিনে প্রেমিক জয়ের (সাব্বির তাহের মিঠাইওয়ালা) সময় কাটিয়ে রাতে ফেরার সময় চারজন মাতাল তাদের আক্রমণ করে, তাদের হাতে জয় নিহত হয়। এরপর এক অপরিচিত নম্বর থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে বলা হয় খুনিদের ওপর প্রতিশোধ নিতে চাইলে তাকে ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিতে যোগ দিতে হবে। এই অপরিচিত ফোনের কণ্ঠ হলো এজেন্সির এক বড় কর্মকর্তা রণবীর সিংয়ের (মনোজ বাজপেয়ি)। শাবানাকে সিক্রেট এজেন্সিতে নেয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। প্রশিক্ষণ সফলভাবে শেষ করে সে। রণবীর মিখাইল (পৃথ্বীরাজ সুকুমারন) নামে এক আন্তর্জাতিক অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ীকে ফাঁদে ফেলার জন্য একটি দল গঠন করছে তারই অংশ হয় শাবানা। এর আগে মিখাইল রণবীরের দুই এজেন্টকে খুন করে পালিয়ে গিয়েছিল। এদিকে টোনি নামে এক সন্দেহভাজন ধরা পড়ে যাকে মিখাইলের ডানহাত হিসেবে সওয়াল জবাব করা হয়। টোনি জানায়, একজন জার্মান প্লাস্টিক সার্জন মিখাইলের চেহারা বদল করেছে। তবে তার সওয়াল জবাবকারী তিনজনকে হত্যা করার আগে সে জানায় আসলে সেই মিখাইল। মিখাইল আরেকবার চেহারা বদল করার উদ্দেশে সেই জার্মান সার্জনের কাছে যায়, যার তথ্য শাবানা জানতে পারে এবং সে রোগীর ছদ্মবেশে সেই ক্লিনিকে ঢোকে। শেষ পর্যন্ত সে মিখাইলের কাছাকাছি হতে সক্ষম হয়। শেষপর্যন্ত সে কি সফল হবে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।