পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যত শিগগির সম্ভব ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্পটি অনুমোদন করানো হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
তিনি বলেন, ‘আমরা নিয়ম-কানুনের মধ্যেই ইভিএম নিয়ে কথা বলছি। নির্বাচন কমিশনের সব প্রয়োজন আইনের আলোকে বিচার করা হবে। যত শিগগির সম্ভব ইভিএম কেনার প্রকল্প অনুমোদন করা হবে। দ্রুত আমরা এটি করানোর চেষ্টা করবো।’
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জানা গেছে, আরও দুই লাখ ইভিএম কেনার জন্য আট হাজার ৭১১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। তবে প্রকল্পটি এখনও অনুমোদন দেওয়া হয়নি। বর্তমানে প্রকল্পের ব্যয় নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে কত আসনে ইভিএমে ভোট হবে, তা বাজেটের ওপর নির্ভর করবে। তবে এ বিষয়ে জানুয়ারির মধ্যেই সিদ্ধান্ত হবে। এখন যে পরিমাণ ইভিএম আছে, তা দিয়ে ৭০ আসনে ভোট করা যাবে। বাকিটা নির্ভর করবে কী পরিমাণ বাজেট পেলাম তার ওপর। জানুয়ারিতে পর্যাপ্ত বাজেট পেলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট হবে। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেলে সেটা আর সম্ভব হবে না।’
ইসি আলমগীরের এ বক্তব্যের বিষয়টি পরিকল্পনামন্ত্রীকে জানিয়ে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইভিএম প্রকল্প পাস হবে কি না, তা জানতে চান সাংবাদিকরা। জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘তাদের (নির্বাচন কমিশন) অবস্থান আমরা জানি না। তবে পেপারে আমরা পড়েছি, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইভিএম কেনার প্রকল্পটি পাস হতে হবে।’
এম এ মান্নান বলেন, ‘শুধু একনেক সভায় এগুলো অনুমোদন হয়, ব্যাপারটি তা নয়। তাদের (নির্বাচন কমিশন) সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। তাদের সচিব আমাদের সচিবের মধ্যে কথাবার্তা চলছে। ১৫ জানুয়ারি কোনো রেড লাইন (লাল রেখা) নয়, এটা ১৮ জানুয়ারিও হতে পারে, ২০ জানুয়ারিও হতে পারে। এমনকি আগামীকালও ইভিএম প্রকল্প অনুমোদন হতে পারে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।