মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আমাদের সৌরজগতের কেন্দ্রবিন্দু সূর্যকে নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের বিস্ময়ের শেষ নেই। সেই সূর্যের নতুন একটি অবস্থান বিজ্ঞানীদের কপালে কিছুটা ভাঁজ ফেলেছে। এই নক্ষত্রটির একটি বিশাল অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে তার উত্তর মেরুতে টর্নেডোর মতো ঘূর্ণি সৃষ্টি করেছে।
এই অসাধারণ ঘটনাটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়েছিল। গত সপ্তাহে মহাকাশ আবহাওয়ার পূর্বাভাসদাতা ড. তামিথা স্কোভ টুইটারে এটি শেয়ার করেছেন।
সূর্য অগ্নিশিখা নির্গত করে থাকে। এটি কখনও কখনও পৃথিবীর যোগাযোগকে প্রভাবিত করে। তাই বিজ্ঞানীরা নক্ষত্রটির অভ্যন্তরীণ এই পরিবর্তন নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন।
ড. স্কোভ গত সপ্তাহে এক টুইটে বলেছিলেন, ‘মেরু ঘূর্ণির কথাই ধরুন! উত্তরের অংশে একটি অংশ নিজের পৃষ্ঠ থেকে ভেঙে গেছে এবং এখন আমাদের নক্ষত্রের উত্তর মেরুর চারপাশে একটি বিশাল ঘূর্ণিতে সঞ্চালিত হচ্ছে।’
নাসার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এর আগেও সূর্যের পৃষ্ঠ থেকে বড় উজ্জল অংশ বের হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তবে নতুন এই ঘটনাটি বিজ্ঞানী মহলকে স্তব্ধ করে দিয়েছে।
ড. স্কোভ পরবর্তী একটি টুইটে বলেছেন, ‘#SolarPolarVortex-এর আরও পর্যবেক্ষণ থেকে জানা যায় যে, আনুমানিক ৬০ ডিগ্রি অক্ষাংশে মেরুকে প্রদক্ষিণ করতে উপাদানটির জন্য প্রায় চার ঘন্টা সময় লেগেছে। এর মানে হল এই ঘটনায় বাতাসের অনুভূমিক গতি ছিল সেকেন্ডে ৯৬ কিলোমিটার বা সেকেন্ডে ৬০ মাইল।’
ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর অ্যাটমোস্ফিয়ারিক রিসার্চের সৌর পদার্থবিদ স্কট ম্যাকিনটোশ কয়েক দশক ধরে সূর্য পর্যবেক্ষণ করছেন।
তিনি স্পেস ডটকমকে বলেছেন, সূর্যের অংশ ভেঙে এভাবে ‘ঘূর্ণি’ হওয়া এবং সৌর বায়ুমণ্ডলের মধ্যে চাবুকের মতো পড়া তিনি কখনও দেখেননি। .
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এখন এই অদ্ভুত ঘটনাটি বিশ্লেষণ করছেন। তার এর সম্পর্কে আরও বিশদ তথ্য সংগ্রহ করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।