পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন স্থান থেকে সূর্যগ্রহণ দেখেছেন লাখ লাখ মানুষ। বাংলাদেশ থেকেও আংশিকভাবে এই সূর্যগ্রহণ দেখা গেছে। এছাড়াও চীন, জাপান, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা গেছে।
সূর্যোদয়ের আগে থেকেই তাই এসব দেশের বিভিন্ন জায়গায় সূর্যগ্রহণ দেখতে অবস্থান নেন সেসব দেশের হাজার হাজার মানুষ। তবে পূর্ণগ্রাস সুর্যগ্রহণ দেখা গেছে ইন্দোনেশিয়ার কিছু দ্বীপ থেকে। ইন্দোনেশিয়ায় সূর্যগ্রহণ শুরু হয় তাদের স্থানীয় সময় ৬টা ১৯ মিনিটে। দেশটির সুমাত্রা, বর্নিও ও সুলাওয়েসিসহ কয়েকটি দ্বীপে সূর্য পুরোপুরি চাঁদের আগালে ঢাকা পড়ে যায়। ফলে দিনের শুরুতেই এসব এলাকায় রাত নেমে আসে।
বিশেষ করে মাবা, মালুকু দ্বীপগুলোতে প্রায় তিন মিনিট পর্যন্ত অন্ধকার অবস্থা বিরাজ করে। ইন্দোনেশিয়ায় এটি দীর্ঘ সময় ধরে থাকা সূর্যগ্রহণ। এছাড়া অন্য এলাকাগুলোতে প্রায় দুই মিনিট পর্যন্ত অন্ধকার ছিল। ইন্দোনেশিয়ার বেলিতুং প্রদেশের একটি সমুদ্র সৈকতে জড়ো হওয়া হাজার হাজার মানুষের মন্তব্যে একটাই কথা- এটা ‘ম্যাজিকাল’ অভিজ্ঞতা পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখার অন্যতম একটি জায়গা হলো ইন্দোনেশিয়ার বেলিতুং।
ভোর হবার আগে থেকেই বেলিতুংয়ের অলিভিয়া সমুদ্র সৈকতে প্রায় দুইশো মানুষ জড়ো হয়, যাদের মতে কয়েকজন ছিলেন বিদেশী পর্যটক।
শুধুমাত্র সূর্যগ্রহন দেখতেই অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপ থেকে এসেছেন এসব পর্যটক।
বাংলাদেশ থেকে পরবর্তী আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। আর ২১১৪ সালের ৩ জুনের আগে বাংলাদেশ থেকে কোন পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দৃশ্যমান হবে না। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।