Inqilab Logo

শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

দিল্লির ৫৩ শতাংশ পরিবার জ্বর-শ্বাসকষ্টের শিকার

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২১ জানুয়ারি, ২০২৩, ২:৩৯ পিএম | আপডেট : ২:৪০ পিএম, ২১ জানুয়ারি, ২০২৩

হাড়কাঁপানো ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিল্লিতে বাড়ছে বায়ু-দূষণের মাত্রা। এতে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশে এলাকায় প্রায় ৫৩ শতাংশ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য এখন ভাইরাল জ্বর-শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত।

দিল্লি রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সমীক্ষা দল সম্প্রতি রাজধানী নয়াদিল্লি এবং নয়ডা, গুরুগ্রাম, গাজিয়াবাদ ও ফরিদাবাদে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য সামনে এনেছে। জরিপে বলা হয়েছে, রাজধানী ও দিল্লির অন্যান্য অঞ্চলের ৫৩ শতাংশেরও বেশি পরিবারের অন্তত একজন এবং ২৩ শতাংশ পরিবারের ২ থেকে ৩ জন সদস্য ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, গা ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের মতো শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন।
এছাড়া বায়ু দূষণের কারণে অনেক এলাকার লোকজনের মধ্যে চোখের সমস্যাও দেখা দিয়েছে।
শনিবার অবশ্য দিল্লির শীতকালীন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। রাজ্য সরকারের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এদিন রাজধানী নয়াদিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামনে আর একটি শৈত্য প্রবাহ হানা দিতে পারে দিল্লিতে।জ্বর-শ্বাসকষ্টের শিকার দিল্লির ৫৩ শতাংশ পরিবার
হাড়কাঁপানো ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিল্লিতে বাড়ছে বায়ু-দূষণের মাত্রা। এতে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশে এলাকায় প্রায় ৫৩ শতাংশ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য এখন ভাইরাল জ্বর-শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত।
দিল্লি রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সমীক্ষা দল সম্প্রতি রাজধানী নয়াদিল্লি এবং নয়ডা, গুরুগ্রাম, গাজিয়াবাদ ও ফরিদাবাদে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য সামনে এনেছে। জরিপে বলা হয়েছে, রাজধানী ও দিল্লির অন্যান্য অঞ্চলের ৫৩ শতাংশেরও বেশি পরিবারের অন্তত এক জন এবং ২৩ শতাংশ পরিবারের ২ থেকে ৩ জন সদস্য ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, গা ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের মতো শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন।
এছাড়া বায়ু দূষণের কারণে অনেক এলাকার লোকজনের মধ্যে চোখের সমস্যাও দেখা দিয়েছে।
শনিবার অবশ্য দিল্লির শীতকালীন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। রাজ্য সরকারের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এদিন রাজধানী নয়াদিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামনে আর একটি শৈত্য প্রবাহ হানা দিতে পারে দিল্লিতে।
দিল্লির ৫৩ শতাংশ পরিবার জ্বর-শ্বাসকষ্টের শিকার
ইনকিলাব ডেস্ক
হাড়কাঁপানো ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিল্লিতে বাড়ছে বায়ু-দূষণের মাত্রা। এতে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশে এলাকায় প্রায় ৫৩ শতাংশ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য এখন ভাইরাল জ্বর-শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত।
দিল্লি রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সমীক্ষা দল সম্প্রতি রাজধানী নয়াদিল্লি এবং নয়ডা, গুরুগ্রাম, গাজিয়াবাদ ও ফরিদাবাদে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য সামনে এনেছে। জরিপে বলা হয়েছে, রাজধানী ও দিল্লির অন্যান্য অঞ্চলের ৫৩ শতাংশেরও বেশি পরিবারের অন্তত একজন এবং ২৩ শতাংশ পরিবারের ২ থেকে ৩ জন সদস্য ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, গা ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের মতো শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন।
এছাড়া বায়ু দূষণের কারণে অনেক এলাকার লোকজনের মধ্যে চোখের সমস্যাও দেখা দিয়েছে।
শনিবার অবশ্য দিল্লির শীতকালীন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। রাজ্য সরকারের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এদিন রাজধানী নয়াদিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামনে আর একটি শৈত্য প্রবাহ হানা দিতে পারে দিল্লিতে।জ্বর-শ্বাসকষ্টের শিকার দিল্লির ৫৩ শতাংশ পরিবার
হাড়কাঁপানো ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিল্লিতে বাড়ছে বায়ু-দূষণের মাত্রা। এতে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশে এলাকায় প্রায় ৫৩ শতাংশ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য এখন ভাইরাল জ্বর-শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত।
দিল্লি রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সমীক্ষা দল সম্প্রতি রাজধানী নয়াদিল্লি এবং নয়ডা, গুরুগ্রাম, গাজিয়াবাদ ও ফরিদাবাদে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য সামনে এনেছে। জরিপে বলা হয়েছে, রাজধানী ও দিল্লির অন্যান্য অঞ্চলের ৫৩ শতাংশেরও বেশি পরিবারের অন্তত এক জন এবং ২৩ শতাংশ পরিবারের ২ থেকে ৩ জন সদস্য ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, গা ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের মতো শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন।
এছাড়া বায়ু দূষণের কারণে অনেক এলাকার লোকজনের মধ্যে চোখের সমস্যাও দেখা দিয়েছে।
শনিবার অবশ্য দিল্লির শীতকালীন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। রাজ্য সরকারের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এদিন রাজধানী নয়াদিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামনে আর একটি শৈত্য প্রবাহ হানা দিতে পারে দিল্লিতে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দিল্লির

৩০ আগস্ট, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ