পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর গোলাপবাগে বিএনপির সমাবেশে খুলনা জেলা থেকে কমপক্ষে ২০ হাজার নেতা কর্মী যোগ দিয়েছেন। জনাকীর্ণ মাঠে জায়গা না পেয়ে তারা অবস্থান নিয়েছেন মাঠের বাইরে ফুটপাতে ও রাস্তায়। নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে দু’দিন আগে তারা ঢাকা পৌঁছান। সমাবেশস্থল থেকে এমনটাই জানিয়েছেন খুলনা মহানগর বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক এহতেশামুল হক শাওন। মুঠোফোনে তিনি জানান, রাস্তায় জায়গায় জায়গায় পুলিশের তল্লাশি-হয়রানির শিকার হয়েছেন নেতাকর্মীরা। হোটেলে নেতা কর্মীরা উঠতে পারেননি। বেশিরভাগ নেতা কর্মীই তাদের আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু বান্ধবের বাড়িতে উঠেছেন। যানবাহন না পাওয়ায় কলাবাগান, মোহাম্মদপুর, উত্তরা, পলাশী, শনির আখড়াসহ বিভিন্নস্থান থেকে খুব ভোরে কয়েক কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে সমাবেশ স্থলে এসেছেন।
তিনি আরও বলেন, সরকার সমাবেশ বানচাল করতে চেয়েছিল। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। জনগণ এ সরকারকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে।
সমাবেশে যোগ দেয়া খুলনার কয়রা উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম জানান, শেষ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ মরণ কামড় দিচ্ছে। শত বাধা উপেক্ষা করে আমরা সমাবেশে এসেছি। আমাদের মত দেশের দূর দূরান্ত থেকে লাখ লাখ মানুষ সমাবেশে এসেছে। এ সরকারের পতন না ঘটিয়ে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমাদের নেতাকর্মীরা প্যানা ফেস্টুন নিয়ে কিছু অংশ মাঠের ভিতরে এবং বাকী অংশ জায়গা না পাওয়ায় মাঠের বাইরে অবস্থান নিয়েছে। তিনি আরো জানান, ৫০ হাজার নেতাকর্মী এই সমাবেশে যোগ দেয়ার কথা ছিল। নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ২০ থেকে ২৫ হাজার নেতাকর্মী আসতে পেরেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।