Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ-জৈনপুরী পীর সাহেব

| প্রকাশের সময় : ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সম্প্রতি ৩/১৪ ব্লক জি, লালমাটিয়া, মোহাম্মদপুর, ঢাকাস্থ জৈনপুরী খানকা শরীফের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে এক ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে দোয়া ও তাফসীর করেন হযরত আল্লামা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান পীর সাহেব জৈনপুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন মোঃ হাফিজুর রহমান মুন্সী, বিশেষ অতিথি ছিলেন শেখ জহির আহমেদ, দেওয়ান মাহবুব আলী এনাম, মোঃ নুরুল আমীন কন্ট্রাক্টর, মাওলানা আব্দুছ ছবুর কামাল, মোঃ আতোয়ার হোসেন খান ও হুমায়ূন কবীর প্রমুখ। মাহফিলে পীর সাহেব বলেন, পবিত্র কুরআনে চার প্রকারের দলীলের দ্বারা বিশ্বনবী, হায়াতুন্নবী, নূরুন্নবী হযরত মোহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গুণগান ও ফজীলত বর্ণনা রয়েছে। ঈমান ও মাহাব্বতের দৃষ্টিতে এবং কলবী নূরের আয়নায় দেখলে বুঝা যায়, দয়াল নবীজী (সা.) এর শুভাগমন বা মিলাদের দিন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঈদ বা খুশী ও আনন্দের দিন। যেমন আল্লাহ তায়ালা সূরা ইউনুসে বর্ণনা করিয়াছেন, “হে আমার প্রিয় নবী! আপনি বলুন, তোমরা আল্লাহর নেয়ামত, করুণা ও দয়া প্রাপ্ত হয়ে আনন্দ প্রকাশ কর।” তাফসীরে রুহুল মা’য়ানি মতে, এখানে আল্লাহ তায়ালা ফজল ও রহমত দ্বারা দয়াল নবীজীর মিলাদ বা শুভাগমনকে বুঝাইয়াছেন। ঈদুল ফেতের বা আজহাতে আনন্দ করার জন্য কোরআনে বর্ণিত নেই। কিন্তু নবীজীর মিলাদে আনন্দ করার জন্য স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দিয়াছেন। তাই সমস্ত ঈদের চেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ- ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। (সূরায়ে আহযাব, ৬ রুকু)। আল্লাহ তায়ালা নবীজী (সা.)কে “সিরাজামমুনিরা” অর্থাৎ দীপ্তমান চেরাগ বলে ঘোষণা করিয়াছেন। যে চেরাগের আলো সর্বত্র বিদ্যমান, যে আলো কখনো নিভে না, বন্ধ হয় না, যে আলো ভিতর বাহির সবকে আলোকিত করে। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: পীর


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ