পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের কার্গিল জেলার কাছে দ্রাস এলাকায় ঐতিহ্যবাহী জামিয়া মসজিদে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড হয়েছে। আগুনে তিনতলা এই মসজিদটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানিয়েছে ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম। ১৯৯৯ সালে এই কার্গিলেই পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে ব্যাপক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছিল। জামিয়া মসজিদটি দ্রাস এলাকার সবচেয়ে পুরনো মসজিদগুলোর একটি। ঠিক কী কারণে আগুনের সূত্রপাত ঘটল- তা এখনও স্পষ্ট নয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে ইতোমধ্যে আগুনে জ্বলতে থাকা জামিয়া মসজিদটির ভিডিও পোস্ট করেছেন অনেকে। আগুন লাগার আগে সেখানে অনেক মুসল্লিকে নামাজ পড়তে দেখা গেছে জানিয়েছে ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ। তবে এই তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে প্রশাসন নিশ্চিত করেনি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত হতাহতের কেনো সংবাদও পাওয়া যায়নি। স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, দ্রাস এলাকায় ফায়ার সার্ভিস পরিষেবা নেই। তাই কার্গিল থেকে অগ্নি নির্বাপক কর্মীদের আসার অনুরোধ জানানো হয়। তারা আসতে আসতে আগুন পুরো মসজিদ চত্বরে ছেয়ে যায়। কার্গিল জেলার প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফিরোজ আহমেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। দমকলের দু’টি গাড়ি পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রাথমিক ভাবে, আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীই। মসজিদের একেবারে উপরের দু’টি তলা সম্প‚র্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।’ টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।