পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মুগদা মানিকনগর এলাকার একটি বাসা থেকে ছন্দা রায় (২৬) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের পর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আড়াই মাস আগে ব্যাংক কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়ের সাথে তার বিয়ে হয়। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যলয় (রাবি) থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে। ছন্দা রায়ের মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক বলে দাবি করছেন তার পরিবার ।
মুগদা থানার এসআই ফেরদৌসী আক্তার বলেন, গত সোমবার রাতে খবর পেয়ে ওই বাসা থেকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় গৃহবধূ ছন্দার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় লাশ রশি দিয়ে ঝুলছিল। ওই বাসায় স্বামী স্ত্রী বসবাস করতো। ঘটনার সময় স্বামী অফিসে ছিলেন। তবে মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে ঘটনা আত্মহত্যা, না অন্য কিছু সেটা জানা যাবে।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের মর্গে ছন্দার বড় বোন দীপা রানী সাংবাদিকদের বলেন, তাদের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার রাউতনগর গ্রামে। ছন্দা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে। গত ৮ জুলাই পারিবারিকভাবে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরের বাসিন্দা বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-পরিচালক উত্তম কুমার রায়ের সঙ্গে বিয়ে হয়। তিন বোনের মধ্যে ছন্দা ছিল ছোট।
তিনি আরেও বলেন, বিয়ের পর থেকে ঢাকাতেই থাকতো তারা। সোমবার রাতে খবর পাই ছন্দা আত্মহত্যা করেছে। পরে বাসায় গিয়ে তার লাশ দেখতে পাই। থানা পুলিশের কাছ থেকে জানতে পেরেছি ছন্দা একটা চিরকুট লিখে গেছে। তাতে লেখা আছে ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। ছন্দা আত্মহত্যা করার মেয়ে নয়। কেন সে আত্মহত্যা করবে? আত্মহত্যা করার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। তার মৃত্যুটি রহস্যজনক। গুরুত্বদিয়ে তদন্তের দাবি জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।