বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
জয়পুরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মণ্ডল ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)।
মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
তিনি ৭৫ উত্তরকালে দীর্ঘদিন জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ২০০০ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি ১৯৮৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালে মাত্র ৬৩ ভোটে পরাজিত হন, ২০০১ সালেও নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচন করেন।
তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তিনি দুই ছেলে, তিন মেয়ে রেখে গেছেন।
বাদ আসর জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে তার প্রথম জানাজা এবং বাদ মাগরিব নিজ গ্রাম বিল্লাতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
আব্বাস আলীর কনিষ্ঠ ছেলে আরিফুর রহমান রকেট বর্তমানে জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার জামাতা শহীদুজ্জামান সরকার জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ছিলেন। বর্তমানে তিনি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি।
হুইপ স্বপনের শোক
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের হুইপ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন জয়পুরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী মণ্ডলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, আব্বাস আলী মণ্ডল জয়পুরহাটের দলমত নির্বিশেষে সব রাজনৈতিক নেতাকর্মীর কাছে অভিভাবকতুল্য ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ছিলেন। আজন্ম নীতিবান এই অজাতশত্রু রাজনৈতিক নেতার মৃত্যুতে জয়পুরহাটে এক চরম শূন্যতার সৃষ্টি হবে।
বিবৃতিতে তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যবর্গ, সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন ও অগণিত শুভানুধ্যায়ীর প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।