নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মঈন আলীকে আবরও দেখা যাবে টেস্ট ক্রিকেটে। গত সেপ্টেম্বরে ক্রিকেটের এই সংস্করণ থেকে অবসরে যান পাকিস্তান বংশোদ্ভ‚ত এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। সবকিছু ঠিক থাকলে আবারও থ্রি লায়ন্সদের হয়ে টেস্টে দেখা যাবে তাকে। ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ও বেন স্টোকসের নতুন ইংল্যান্ড দলে ফিরার জন্য মুখিয়ে আছেন ৬৪ টেস্টে ২৯১৪ রান ও ১৯৫ উইকেট নেওয়া এই ক্রিকেটারকে।
বিবিসির টেস্ট ম্যাচ স্পেশাল প্রোগ্রামে গত শনিবারে মঈন বলেন, ‘আইপিএল চলাকালীন ম্যাককালাম ইংল্যান্ডের দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথে আমাকে টেক্সট করেন, এবং জানতে চান ভবিষ্যতে যদি আমাকে প্রয়োজন হয় তাহলে আমি ফিরতে আগ্রহী কিনা। ম্যাককালামকে না বলা খুবই কঠিন ব্যাপার।’ টেস্টে ইংল্যান্ডের হয়ে ৫টি শতক হাঁকানো এই অলরাউন্ডার যে টেস্টে ফিরতে উদগ্রীব সেটা তার কথাতেই স্পষ্ট, ‘সত্যি বলতে আমি মুখিয়ে আছি ম্যাককালাম ও স্টোকসের অধীনে খেলার জন্য। তাদের ক্রিকেটীয় মনোভাব খুবই আগ্রাসী। মনে হয় তাদের সাথে আমি সহজেই মানিয়ে নিতে পারব।’
এই বছরের শেষদিকে প্রায় ১৭ বছর পরে পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে স্টোকস বাহিনী। ডিসেম্বরে ৩টি টেস্ট খেলার আগে ইংল্যান্ড দল সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ৭টি টি-২০ ম্যাচ খেলবে পাকিস্থানের সাথে। উপমহাদশের উইকেটের কথা মাথায় রেখেই মঈনের মতন প্রভাব বিস্তারকারী একজন স্পিন-অলরাউন্ডারকে দলে চাচ্ছেন ম্যাককালাম। তাছাড়া এ অলরাউন্ডারের পিসিএল খেলার অভিজ্ঞতা দারুণ ভাবে কাজ করবে পাকিস্তান সফরে।
শুধু মঈনই নয়, ৫ দিনের সংস্করণে অনিয়মিত হয়ে যাওয়া জস বাটলার ও আদিল রশিদেরও টেস্টে ফিরে আসার সম্বাবনা উঁকি দিচ্ছে আবার। কারণ ম্যাককালাম ব্যাটসম্যান ও কাপ্তান হিসেবে ছিল অসম্ভব আক্রমনাত্মক এবং স্টোকসও ঠিক তাই। তাদের আদর্শে আক্রমণই যে সেরা রক্ষন, কিউইদের বিপক্ষে হয়ে যাওয়া লর্ডস টেস্টই তার প্রমাণ। মঈন, বাটলার ও রশিদের টেস্টে রোলটাও হবে ঠিক সেরকম। উল্লেখ্য, এপ্রিলে অধিনায়ক রুট ও মে মাসে কোচ সিলভারসস্টোনের স্থলাভিষ্কিত হন স্টোকস এবং ম্যাককালাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।