মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমারা যদি ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করা বন্ধ না করে, তা হলে নিশানা বদল করবে মস্কো—এ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তার কথায়, ‘সংঘর্ষ আরও বাড়াতেই এ ভাবে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে কিয়েভে।’
রুশ সংবাদ সংস্থাকে পুতিন বলেছেন, কিয়েভকে যদি এ ভাবে একের পর এক দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় পশ্চিমি শক্তিরা, আমরা যথার্থ ভাবেই তা শেষ করব... আমরা আমাদের অস্ত্র ব্যবহার করব। এখনও যে সব জায়গায় হামলা করিনি, এ বারে সেখানে আঘাত হানব।’ রুশ টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে এই সাক্ষাৎকার। কোথায় হামলা করার কথা ভাবছেন, সে বিষয়ে খোলসা করেননি পুতিন।
সদ্যই আমেরিকা ঘোষণা করেছে, তারা মধ্যমপাল্লার মাল্টিপল রকেট লঞ্চ সিস্টেম পাঠাবে। ৮০ কিলোমিটার দূরের নিশানায় আঘাত করতে পারে এটি। এ ছাড়াও কোটি কোটি ডলারের অস্ত্রসাহায্য করছে আমেরিকা। এতে ক্ষুব্ধ রাশিয়া। এর অর্থ, এ বারে কিয়েভের বাহিনীও ইউক্রেন থেকে রাশিয়ায় হামলা চালাতে পারবে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অবশ্য দাবি করেছেন, তারা এমন কোনও অস্ত্র ইউক্রেনকে দেবেন না, যাতে রাশিয়ার জমিতে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়। তবে যুদ্ধে কোনও পক্ষই কাউকে বিশ্বাস করে না।
পুতিন অবশ্য বলেছেন, ‘আমেরিকা এমন কোনও নতুন অস্ত্র দিচ্ছে না ইউক্রেনকে। সোভিয়েত যুগে তৈরি ওই ধরনের অস্ত্র ইউক্রেনের কাছে ছিল।’ তা ছাড়া, মিসাইল লঞ্চার সিস্টেমের থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোন ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হচ্ছে। রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমেরিকা যে সিস্টেমটি পাঠাচ্ছে, ওতে ৪৫-৭০ কিলোমিটার দূরত্বের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। ও সব কিছুই না। ওদের আসল উদ্দেশ্য, যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করা।’ সূত্র: রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।